• ঢাকা বৃহস্পতিবার
    ০৭ নভেম্বর, ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১

মেসির দ্রুততম গোল ও আর্জেন্টিনার জয়

প্রকাশিত: জুন ১৬, ২০২৩, ০২:৩১ এএম

মেসির দ্রুততম গোল ও আর্জেন্টিনার জয়

ক্রীড়া ডেস্ক

আর্জেন্টিনার ফুটবল ম্যাচে দর্শকের একটা প্রত্যাশা থাকে। লিওনেল মেসির গোল। চীনের দর্শকরাও তার ব্যতিক্রম ছিলেন না। লিওনেল মেসিও তাদের হতাশ করেননি। গড়েছেন রেকর্ডও। দ্রুততম গোলের রেকর্ড। প্রত্যাশা পূরণের জন্য তাদের খুব বেশি সময় অপেক্ষাও করতে হয়নি চীনের ফুটবলভক্তদের। মাত্র দুই মিনিট। এশিয়া সফরে চীনে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে দ্বিতীয় মিনিটেই গোল করেছেন আর্জেন্টিনা অধিনায়ক লিওনেল মেসি। তার পাশাপাশি জার্মান পেজাল গোলের দেখা পেয়েছেন। সে সুবাদে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে আর্জেন্টিনা ২-০ গোলে জয় পেয়েছে।

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের খেলা শুরু হওয়ার আগে প্রস্তুতির জন্য এশিয়া সফরে এসেছে লিওনেল মেসির আর্জেন্টিনা। সফরে তারা ইন্দোনেশিয়াতে একটা ম্যাচ খেলবে। এ ম্যাচে ইন্দোনেশিয়া তাদের প্রতিপক্ষ।

কাতার বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনার মুখোমুখি হয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। সে ম্যাচে আর্জেন্টিনা ২-১ গোলে জয় পেয়েছিল। এ ম্যাচে সেই ম্যাচের প্রতিশোধ নেওয়ার কথা জানিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। কিন্তু তাদের সে ইচ্ছা পূরণ হয়নি। বরং ম্যাচের শুরুতে দারুণ এক গোলে মেসি অস্ট্রেলিয়াকে থমকে দেয়। এনজো ফার্নান্দেজের কাছ থেকে বল পেয়ে দর্শনীয় গোল করেন মেসি। জাতীয় দলের হয়ে এটি তার ১০৩তম গোল। বিশ্বকাপেও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে মেসি দলের হয়ে প্রথম গোল করেছিলেন।

আর্জেন্টাইন ফুটবলারদের মধ্যে এটি চতুর্থ দ্রুততম গোল। একইসঙ্গে ৩৬ বছরে পা দিতে যাওয়া মেসির ক্যারিয়ারের সবচেয়ে দ্রুততম গোল এটি। এর আগে আর্জেন্টিনা অধিনায়কের দ্রুততম গোল ছিল ২ মিনিট ২৬ মিনিটে। ২০১৪ সালের ব্রাজিল বিশ্বকাপে তিনি নাইজেরিয়ার বিপক্ষে ওই গোল করেছিলেন।

প্রথমার্ধে আর্জেন্টিনা আর কোনো গোল পায়নি। বরং এ সময় অস্ট্রেলিয়া সমতা আনার দারুণ এক সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু দুর্ভাগ্য তাদের। গোলরক্ষক মার্টিনেজকে পরাভূত করলেও বল জালের দেখা পায়নি। বল পোস্টে লেগে মাঠে ফিরে আসে এবং মার্টিনেজ দক্ষতার সঙ্গে তা নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে নেয়।

৬৮ মিনিটে আর্জেন্টিনা দ্বিতীয় গোল পায়। কর্নার কিক থেকে পাওয়া বলে পাজেলা করেন গোলটি। কর্নার কিকে লিওনেল মেসি ও রদ্রিগো ডি পল বল দেওয়া নেওয়া করে বক্সের সামনে উড়ে আসা বলে দারুণ এক হেডে গোল করেন পাজেলা।

আর্কাইভ