• ঢাকা রবিবার
    ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১

চট্টগ্রামের নিয়মরক্ষার ম্যাচে কুমিল্লার বড় জয়

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ৫, ২০২৩, ০১:০৫ এএম

চট্টগ্রামের নিয়মরক্ষার ম্যাচে কুমিল্লার বড় জয়

ক্রীড়া ডেস্ক

বিপিএলের শেষ চার দল নিশ্চিত হয়ে গেছে, তাই চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের জন্য ম্যাচটি স্রেফ নিয়মরক্ষার। অন্যদিকে শেষ চারের সমীকরণের জন্য কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের এই জয় প্রয়োজন ছিল। হলোও সেটাই। চট্টগ্রামকে ৬ উইকেটে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের নিজেদের তৃতীয় অবস্থা আরও সংহত করল ইমরুল কায়েসের দল।

রান তাড়ায় নেমে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের শুরুটা ভালো হয়নি। দলীয় ২০ রানে সৈকত আলীকে (১৫) রাসুলির তালুবন্দি করেন মৃত্যুঞ্জয়। এরপর অধিনায়ক ইমরুল কায়েস আগ্রাসী ব্যাটিং শুরু করেছিলেন। কিন্তু দ্রুতই তাকে ১৫ রানে বোল্ড কে দেন জিয়াউর। তার ১১ বলের ইনিংসে ছিল একটি করে চার-ছক্কা। কুমিল্লার সর্বশেষ ম্যাচের বিধ্বংসী সেঞ্চুরিয়ান জনসন চার্লস আজ ১২ বলে ৯ রান করে জিয়াউরের দ্বিতীয় শিকার হন। ৫৭ রানে তিন উইকেট হারিয়ে বিপদেই পড়ে যায় কুমিল্লা। ধীরে ধীরে হাত খোলৌন রিজওয়ান। ৩৮ বলে তুলে নেন ফিফটি। তার ৪৭ বলে ৫ চার ২ ছককায় ৬১ রানের ইনিংসটি থামে মৃত্যুঞ্জয়ের শিকার হয়ে। মোসাদ্দেকের সঙ্গে তার জুটি ছিল ৭৬ রানের। শেষ পর্যন্ত মোসাদ্দেকের মোসাদ্দেকের ২৭ বলে ৩ চার ১ ছক্কায় অপরাজিত ৩৭* রানে ৬ উইকেটে জিতে যায় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স।

এর আগে আজ শনিবার মিরপুর শেরে বাংলায় টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ৭ উইকেটে ১৫৬ রান তোলে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই মেহেদী মারুফ মারেন ‘ডাক’, তিনে নামা খাজা নাফিও (২) ব্যর্থ। ৬ রানে ২ উইকেট হারানোর পর ৮৮ রানের জুটি গড়েন উসমান খান ও আফিফ হোসেন। ৪১ বলে ৫২ রান করে সাজঘরে ফিরেন উসমান। অধিনায়ক শুভাগত রান আউট হন ১২ রান করে। এরপর ‘ডাক’ মারেন কুর্তিস ক্যাম্ফার ও জিয়াউর রহমান। শেষ ওভারে আউট হন আফিফও, তবে সাজঘরে ফেরার আগে খেলেন ৪৯ বলে ৬৬ রানের ইনিংস। তাঁর ইনিংসে ৬টি চার ও ২টি ছক্কা। শেষ দিকে দারউইস রাসুলি ৯ বলে অপরাজিত ২১ রানের ইনিংস খেলে দলীয় সংগ্রহটাকে ১৫৬-তে নিয়ে যেতে সহায়তা করেন। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন তানভীর ইসলাম এবং হাসান আলী।

ক্রীড়া জগৎ সম্পর্কিত আরও

আর্কাইভ