• ঢাকা রবিবার
    ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১

বিশ্বকাপ জয়ের পর মেসির পোস্ট থেকে আয় ১১২ কোটি টাকা!

প্রকাশিত: জানুয়ারি ৭, ২০২৩, ০৯:১৭ পিএম

বিশ্বকাপ জয়ের পর মেসির পোস্ট থেকে আয় ১১২ কোটি টাকা!

ক্রীড়া ডেস্ক

বর্তমান সময়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিওনেল মেসি খুব একটা সক্রিয় নন। তবে বিশ্বকাপ জয়ের পর চিত্রটা বদলে গিয়েছিল। একের পর এক পোস্ট করতে দেখা যায় তাকে। মেসির অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করা বিশ্বকাপ জয় ও উদযাপনের বিভিন্ন ছবি ভাইরাল হওয়ার রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। এসব ছবি পোস্ট করে সমর্থকদের সঙ্গে আনন্দ ভাগ করে নেওয়ার পাশাপাশি বিজ্ঞাপনী প্রচারের বিষয়ও রয়েছে।

এসব মিলিয়ে বিশ্বকাপ জয়ের পর এই কয়েক দিনে ইনস্টাগ্রাম পোস্ট থেকে মোটা অঙ্কের অর্থ আয় করেছেন মেসি। একটি ওয়েবসাইটের মতে, বিশ্বকাপের পর থেকে করা পোস্টগুলোর জন্য মেসির অ্যাকাউন্টে ঢুকেছে প্রায় ৯ মিলিয়ন পাউন্ড বা ১১২ কোটি টাকা! সপ্তাহ দেড়েকের মধ্যে শুধু সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে এই আয় মোটেও কম কিছু নয়।

যেখানে পিএসজিতে তার বার্ষিক বেতন ৪২৬ কোটি টাকা (৪১ মিলিয়ন ইউএস ডলার)। ইনস্টাগ্রামে প্রতিটি পোস্টের জন্য নাকি মেসি প্রায় ১৪ লাখ পাউন্ড পেয়ে থাকেন। বিশ্বকাপ জয়ের পর লুসাইল স্টেডিয়ামে পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে ট্রফি উঁচিয়ে ধরার একটি ছবি পোস্ট করেছিলেন মেসি। সেই ছবিটি দুই দিনের মধ্যে ইনস্টাগ্রামের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি লাইক পায়।

এখন পর্যন্ত সেই ছবিতে লাইক রয়েছে প্রায় ৭ কোটি ৪০ লাখ। এই মুহূর্তে ইনস্টাগ্রামে তার ফলোয়ার সংখ্যা ৪১ কোটি। তবে ইনস্টায় করা মেসির সেই রেকর্ড পোস্ট নিয়ে বিতর্কও রয়েছে। বিশ্বকাপে সবচেয়ে জনপ্রিয় হওয়া ছবিটির ট্রফিটি নাকি আসল নয়। আর্জেন্টিনার এক ভাস্কর নাকি সেটি তৈরি করেছেন! চমকপ্রদ এই তথ্য প্রকাশ্যে এনেছে আর্জেন্টিনার জনপ্রিয় পত্রিকা ‘ক্লারিন’।

পত্রিকাটির দাবি, আর্জেন্টিনার সমর্থক পাওলো জুজুলিচ ওই নকল ট্রফি বানিয়েছেন। সংবাদপত্রে ওই ভাস্কর বলেছেন, আর্জেন্টিনা চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর সব ফুটবলারের স্বাক্ষর করানোর জন্য গ্যালারি থেকে তিনি প্রথমে লিসান্দ্রো পারেদেসের হাতে দিয়েছিলেন ট্রফিটি।

এর পর দুই দফায় মাঠের ভেতর আর্জেন্টাইন ফুটবলারদের হাতে প্রায় ১ ঘণ্টা ঘুরেছিল তার বানানো ট্রফিটি। সবাই সই করার পর লাওতারো মার্টিনেজ নাকি তার হাতে ট্রফিটি ফিরিয়ে দিয়ে যান। খেলোয়াড়দের হাতে হাতে ঘুরতে ঘুরতে এক পর্যায়ে ট্রফি মেসির হাতে যায়। তখনই ছবিটি তোলা হয় বলে দাবি ক্লারিনের। ডি মারিয়া নাকি প্রথম বিষয়টি ধরতে পারেন।

ক্রীড়া জগৎ সম্পর্কিত আরও

আর্কাইভ