প্রকাশিত: জানুয়ারি ৪, ২০২৩, ০১:৩৫ এএম
শেরেবাংলায় অনুশীলনে দেখা যায় খুলনা টাইগার্স ও ফরচুন বরিশালের ক্রিকেটাররা অনুশীলনে এসেছেন কেউ জাতীয় দলের অনুশীলন জার্সি গায়ে চাপিয়ে। কেউ বা অনুশীলন করছেন বিসিএলের জার্সিতে।
বিপিএলের নবম আসরের পর্দা উঠছে শুক্রবার। সেই মোতাবেক হাতে আছে সময় বাকি আর তিন দিন। দলগুলো শুরু করে দিয়েছে অনুশীলন। প্রতিবার বিসিবির পক্ষ থেকে জমকালো টুর্নামেন্ট শুরুর আশাবাদ থাকলেও বাস্তবিকপক্ষে বিপিএলে দেখা যায় পেশাদারত্বের চূড়ান্ত নিদর্শন।
এবারের আসরের ছয় মাস আগে নিশ্চিত করা হয়েছে টুর্নামেন্ট শুরুর সূচি। শুরু থেকেই বলা হচ্ছিল ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম (ডিআরএস) থাকবে নবম আসরের শুরু থেকে।
টুর্নামেন্ট শুরুর আগের সপ্তাহে ভোল বদলে ফেলল বোর্ড ও আয়োজক কমিটি। বিগত আসরগুলোর মতো এ আসরেও তারা আনতে ব্যর্থ হয়েছে ডিআরএস। বোর্ডের পাশাপাশি অসামঞ্জস্য ও অপেশাদারত্ব চোখে পড়ে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর ভেতরেও।
দেড় মাস আগে বেশ নাটকীয়তার মধ্য দিয়ে হয়েছে প্লেয়ার্স ড্রাফট। সে সময়ই পূর্ণাঙ্গ দল প্রস্তুত হয়ে যায় ফ্র্যাঞ্চাইজিদের। টুর্নামেন্ট শুরুর আগে সময় পেলেও শেষ সময়ে এসে অনুশীলনে তারা ক্রিকেটার ও কোচিং স্টাফদের আলাদা জার্সির ব্যবস্থা করতে ব্যর্থ হয়েছে।
মঙ্গলবার শেরেবাংলায় অনুশীলনে দেখা যায় খুলনা টাইগার্স ও ফরচুন বরিশালের ক্রিকেটাররা অনুশীলনে এসেছেন কেউ জাতীয় দলের অনুশীলন জার্সি গায়ে চাপিয়ে। কেউ বা অনুশীলন করছেন বিসিএলের জার্সিতে।
বিষয়টি নিয়ে খুলনার হেড কোচ খালেদ মাহমুদ সুজনকে জিজ্ঞেস করা করা হলে তিনি পুরো দায় দিয়ে দেন ফ্র্যাঞ্চাইজির ওপর।
সুজন বলেন, ‘এটা মনে হয় ফ্র্যাঞ্চাইজিদের আরও একটু সক্রিয় হওয়া উচিত। এখানে তাদের একটু গাফিলতি থেকেই যাচ্ছে। জিনিসটা অনেক দৃষ্টিকটু। অনেক দল জার্সি দিয়ে দিয়েছে। আর যেটা আমাদের বাংলাদেশের নিয়ম, খেলার আগে সব ঠিক হয়ে যাবে।’