প্রকাশিত: জুন ২৭, ২০২৩, ০৬:০০ পিএম
বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতাদের অনেকেই এবারের ঈদুল ফিতর নিজ নিজ নির্বাচনি এলাকায় করবেন। নেতারা তৃণমূলে যাচ্ছেন আন্দোলনের বার্তা নিয়ে।তবে স্থায়ী কমিটির নেতারা ঢাকায় ঈদ করবেন।
অনেক রাজনীতিবিদ ঈদের আগে নির্বাচনি এলাকায় ঘুরেও এসেছেন। ঈদের পরও এলাকায় যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে অনেকের।
গণতন্ত্রের মাতা দেশনেত্রী বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া বাসায় পরিবারের সদস্যদের নিয়ে ঈদ করবেন। বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক সুদূর লন্ডনে পরিবার ও স্থানীয় নেতৃবৃন্দকে নিয়ে ঈদ করবেন। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কনিষ্ঠ ছেলে মরহুম আরাফাত রহমান কোকোর পরিবারও লন্ডনে ঈদ করবেন।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঠাকুরগাঁও ঈদের নামাজ আদায় করে বাবা মায়ের করব জিয়ারত করবেন। ঈদের পরদিন ঢাকায় ফিরবেন।
বিএনপি স্থায়ীকমিটি সদস্য ডক্টর খন্দকার মোশাররফ হোসেন অসুস্থ। উন্নত চিকিৎসার জন্য মঙ্গলবার শিঙ্গাপুর উদ্দেশ্য রওনা করেছেন। ঈদের নামাজ সেখানে আদায় করবেন তিনি।
মির্জা আব্বাস ও গয়েশ্বর ঢাকায় ডক্টর আব্দুল মঈন খান গ্রামের বাড়ি ঈদ করবেন এরপর ঢাকায় আসবেন। নজরুল ইসলাম খান ঢাকায় ঈদ করবেন। আমির খসরু মাহমুদ দেশের বাহিরে ঈদ করবেন। যতটুকু জানা গেছে লন্ডন হয়ে আমেরিকা জানবেন তিনি। সালাউদ্দিন আহমেদ ভারতে ঈদ করবেন। সেলিমা রহমান ঢাকায় ঈদ করবেন। ইকবাল হাসান মাহমুদ দেশের বাহিরে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এছাড়াও বিএনপি সিনিয়র ও গুরুত্বপূর্ণ নেতৃবৃন্দ নিজ নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায় করবেন জানা গেছে। বিএনপি মিডিয়া সেল আহ্বায়ক ও সদস্য সচিব ঈদের সময় এলাকায় থাকবেন।
তবে চেয়ারপার্সনের একান্ত সচিব ঢাকায় ঈদ করবেন। মিডিয়া সেল অন্যান্য সদস্যগণ নিজ নিজ সুবিধা মতো ঈদের নামাজ আদায় করবেন।
ঈদের দিন সকাল ১১টা ৩০ মিনিটে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান মাজার সূরা ফাতেহা পাঠ, দোয়া ও মোনাজাত করবেন বিএনপি স্থায়ীকমিটি সদস্য ও সিনিয়র নেতৃবৃন্দ।
ঈদের রাতে স্থায়ীকমিটির সদস্যগণ চেয়ারপার্সনকে শুভেচ্ছা জানানোর কথা রয়েছে।
বিএস/