প্রকাশিত: মে ৩, ২০২১, ০৫:০৭ পিএম
করোনাভাইরাস
(কোভিড-১৯) সংকটে
দেশের জনসাধারণের প্রাণিজ আমিষ নিশ্চিতকরণে ৭২০টি
ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কেন্দ্র চালু করেছে মৎস্য
ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়
এবং এর আওতাধীন দফতরের
মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা দফতর ও কর্মস্থলে
সার্বক্ষণিক উপস্থিত থেকে কার্যক্রম পরিচালনা
করছেন।
সোমবার
(৩ মে) মৎস্য ও
প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে
এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে
বলা হয়- করোনা পরিস্থিতিতেও
মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় ও মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন
মৎস্য অধিদফতর ও প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের
উদ্যোগে হাঁস-মুরগি (লাইভ),
গবাদি পশু, মাছের পোনা,
মাছ, মাংস, দুধ, ডিম, প্রাণিজাত
পণ্য, মৎস্য ও পশু খাদ্যসহ
এ ধরনের খাদ্য উৎপাদনে ব্যবহৃত উপকরণ, কৃত্রিম প্রজনন এবং পশু চিকিৎসায়
ব্যবহৃত ওষুধ-সরঞ্জামাদি অবাধ
উৎপাদন, পরিবহন ও সরবরাহ এবং
বিপণন অব্যাহত রাখা হয়েছে। রোববার
(২ মে) দেশের ৬৪টি
জেলায় ৭২০টি ভ্রাম্যমাণ বিক্রয় কেন্দ্র পরিচালনা করে ১ লাখ
১৯ হাজার ৫৬৮ লিটার দুধ,
৮ লাখ ৪৮ হাজার
৮০১টি ডিম, ৫ হাজার
৯৩৪ কেজি গরুর মাংস,
১ হাজার ১৪০ কেজি খাসির
মাংস, ৭৫ হাজার ৭২৬
কেজি মুরগি এবং ১৬১ মেট্রিক
টন মাছ এবং অন্যান্য
দুগ্ধজাত পণ্য বিক্রয় করা
হয়েছে। যার আর্থিক মূল্য
৫ কোটি ৩০ লাখ
টাকা।
করোনা
পরিস্থিতিতে সারা দেশে মৎস্য
ও প্রাণিসম্পদ খাতের উৎপাদন, পরিবহন, সরবরাহ ও বিপণন সংক্রান্ত
কার্যক্রম নিয়মিত তদারকি ও বিভিন্ন দিকনির্দেশনা
প্রদান করছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
শ ম রেজাউল করিম
এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব
রওনক মাহমুদ। এ ছাড়াও মন্ত্রণালয়ের
কর্মকর্তারা বিভিন্ন জেলায় সার্বক্ষণিক মাঠপর্যায়ের কার্যক্রম মনিটরিং করছেন।
তরিকুল/নূর/এম. জামান