
প্রকাশিত: এপ্রিল ২৩, ২০২৫, ০৪:৩২ পিএম
চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম বলেছেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য সরকার দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ বিষয়ে এখন কাজ চলমান।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
তাজুল ইসলাম বলেন, এখন একটি ট্রাইব্যুনালে বিচারিক কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে। নতুন আরেকটি ট্রাইব্যুনাল গঠিত হলে বিচার কার্যক্রম আরও তরান্বিত হবে।
এদিকে জুলাই আন্দোলনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য প্রসিকিউশন টিমে চিফ প্রসিকিউটরসহ মোট ১৭ জন প্রসিকিউটর দায়িত্ব পালন করছেন। আর ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় মোট তদন্তকারী কর্মকর্তার সংখ্যা বর্তমানে ২৪ জন।
প্রসিকিউশনের দেওয়া গত ১০ এপ্রিলের তথ্য অনুযায়ী, জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধসহ মোট ৩ শতাধিক অভিযোগ জমা পড়েছে। যেখানে ৩৯টির তদন্ত কার্যক্রম (কমপ্লেইন্ট রেজিস্টার অনুসারে) চলমান। তদন্তের প্রাথমিক সত্যতার আলোকে মিস কেইস হয়েছে ২২টি। এসব মিস কেইসে সর্বমোট অভিযুক্ত ব্যক্তি ১৪১ জন। তাদের মধ্যে গ্রেফতার রয়েছেন ৫৪ জন আর ওয়ারেন্ট ভুক্ত পলাতক আসামি ৮৭ জন।