প্রকাশিত: জানুয়ারি ২, ২০২৫, ০৫:১১ পিএম
দেশ জুড়ে বঙ্গবন্ধুর অপ্রয়োজনীয় মুরাল ও ভাস্কর্য তৈরি করে সরকারি টাকা অপচয়ের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক। এছাড়া সাবেক সরকারের বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা ও অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে কমিশন বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানিয়েছেন দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন।
এসময় তিনি সাংবাদিকদের জানান, প্রায় ১২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ এবং ৩৭ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন পাওয়ায় চুয়াডাঙ্গার সাবেক এমপি সোলায়মান হক জোয়ার্দার ছেলুন এবং তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত। বিএফআইইউ`র সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাসের প্রায় দুই কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ পেয়েছে দুদক। তাঁর বিরুদ্ধে মামলার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
প্রায় ৯২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ডাক বিভাগের সাবেক মহাপরিচালক শুধাংশ শেখর ভদ্রের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক। বিদেশে পালিয়ে যেতে পারে এমন আশঙ্কায় সাবেক ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া ঋনের নামে ৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক পাঠানসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি। ১৩৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাংবাদিক মুন্নি সাহার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক।