প্রকাশিত: জুন ২২, ২০২৩, ১০:৩০ পিএম
প্রস্তাবিত ভোলা-বরিশাল সেতু প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণ ও পুনর্বাসন প্রভাব নিরুপণের জন্য সরেজমিন পরিদর্শন ও স্থানীয়দের সঙ্গে মতবিনিময় করেছে সেতু কর্তুপক্ষের একটি প্রতিনিধি দল।
বৃহস্পতিবার (২২ জুন) দুুপুর ভোলা সদর উপজেলার ভেদুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, এলাকাবাসী ও সংশ্লিষ্ট দফতরের কর্মকর্তারা অংশ নেন। আগামী ৬ মাসের মধ্যে পরামর্শ প্রতিষ্ঠানের সম্ভাব্যতা যাচাই-বাছাই শেষ হলে ডিপিপি প্রস্তুতের কাজ শুরু করবে কর্তৃপক্ষ।
তেঁতুলিয়া ও কালাবদ নদীর ওপর প্রস্তাবিত ভোলা- বরিশাল সেতু নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য সেতু কর্তৃপক্ষের একটি দল বৃহস্পতিবার দুপুরে সংশ্লিষ্ট এলাকা পরিদর্শন করে। এসময় মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিদেশি পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের বিশেষজ্ঞরাও উপস্থিত ছিলেন। তারা নদীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ঘুরে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন।
এর আগে ভেদুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে সরকারি কর্মকর্তা ও স্থানীয়দের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। এসময় সেতু নির্মাণের সম্ভাব্যতা যাচাই, বর্তমান অবস্থা, ভূমি অধিগ্রহণ ও পুনর্বাবাসন প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করেন।
টিমের নেতৃত্বেদানকারী সেতু মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. অহিদুজ্জামান জানান, ২০২০ সালে প্রথম সমীক্ষা হয়েছিল। নদীর গতিপথ পরিবর্তন হওয়ায় নতুন করে যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। সমীক্ষা শেষে ব্যয় নির্ধারণ ও পিডিপি প্রস্তুতের কাজ করা হবে। সমীক্ষার কাজ শেষ হতে আরও ৬ মাস সময় লাগবে।
ভোলা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. তৌহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় সেতু কর্তৃপক্ষের নির্বাহী পকৌশলী মো. ওয়াসিম আলী, সমীক্ষার দায়িত্বে থাকা বিশেষজ্ঞ সেদেশ কোল, সদর উপজেলার ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আলহাজ মো. ইউনুছ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
এডিএস/