প্রকাশিত: মে ১৫, ২০২৩, ০১:৩২ এএম
অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার কেন্দ্র এখন মিয়ানমারে। এতে বাংলাদেশের ঝুঁকি কমেছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।
ঘূর্ণিঝড় মোখা অনেকটা দুর্বল হয়ে পড়েছে। কক্সবাজার উপকূল অতিক্রম করেছে মোখা। এখন মিয়ানমারের স্থলভাগে অবস্থান করছে। সন্ধ্যার মধ্যে বাংলাদেশের উপকূল পুরোপুরি অতিক্রম করবে এটি।
সেন্টমার্টিন অতিক্রম করার সময় এটির বাতাসের গতিবেগ ছিল ১৪৭ কিলোমিটার।
রোববার (১৪ মে) আবহাওয়া অধিদফতরের ২১ নম্বর বিশেষ বুলেটিনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
কক্সবাজার ও দেশের সমুদ্রবন্দরগুলোতে আগের বিপদ সংকেত বহাল রাখা হয়েছে সবশেষ বুলেটিনেও। ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে প্রচণ্ড ঝড়ের সঙ্গে তুমুল বৃষ্টি হয়েছে সেন্টমার্টিন দ্বীপে।
এদিকে জেলা প্রশাসক জানান, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে কক্সবাজারে দুই হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। আংশিক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ১০ হাজার ঘরবাড়ির। এ পর্যন্ত হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। ভারি বৃষ্টিপাতে চট্টগ্রাম ও পার্বত্য তিন জেলায় ভূমিধসের শঙ্কা রয়েছে।
সাড়ে সাত লাখ মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেয়া হয়েছে মন্তব্য করে ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয় জানায়, দুর্যোগ-পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত সরকার।
জেকেএস/