প্রকাশিত: জানুয়ারি ৮, ২০২৩, ০৬:৪৭ পিএম
ছোট্ট একটা দেশ অথচ এই দেশে নামে-বেনামে ঋণ যেন ক্রমশ বাড়ছে। যে প্রতিষ্ঠান ঋণ নেয় তা আর তারা শোধ করে না, সেই টাকা হয়ে যায় পাচার। এই চাপ পড়ে জাতীয় অর্থনীতিতে। জাতীয় দৈনিকে এই বিষয় গুরুত্ব পেয়েছে।
‘ভয়ংকর নভেম্বরের’ পর ডিসেম্বরেও অনিয়ম
ঋণ অনিয়মের কারণে আলোচনায় থাকা ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডে (আইবিবিএল) গত ডিসেম্বরেও ঋণ অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে। নিয়ম না মেনে তিন প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংকটির চট্টগ্রামের তিন শাখা থেকে তিন হাজার কোটি টাকার বেশি ঋণ দেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠান তিনটি হলো সেঞ্চুরি ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড, ইউনাইটেড সুপার ট্রেডার্স ও মেসার্স মুরাদ এন্টারপ্রাইজ।
ভোটের রাজনীতি বললেও আমাদের দেশে ভোটকেন্দ্রিক রাজনীতি কমে গেছে। তারপরও ভোট আসলে নতুন পার্টির সংখ্যাও বাড়ে।
ভোটের আগে আবার তৎপর `কিংস পার্টি`
জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ১৫ বছর পর ফের সক্রিয় `কিংস পার্টি`। ২০০৭ সালের ওয়ান-ইলেভেন সময়ের মতো এবার বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) নামে একটি নতুন দল এবং ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) নেতৃত্বে ১৭ দল নিয়ে `গণতন্ত্র বিকাশ মঞ্চ` নামে একটি নতুন জোট `কিংস পার্টি`র ভূমিকা নিতে যাচ্ছে। গতকাল শনিবার সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে জোটটি রাজনীতির মাঠে এসেছে।
শীতের প্রবাহ যেন কমছেই না। এই শীতে কষ্ট পাচ্ছে নিম্ন আয়ের মানুষেরা। সাথে বাড়ছে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা।
হাড় কাঁপানো শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন
দেশের জেলা ৬৪টি। এর মধ্যে ১১টিতে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। কিন্তু প্রায় সারা দেশেই মাঝারি থেকে তীব্র শীত অনুভূত হচ্ছে। এক সপ্তাহ ধরে চলছে এই পরিস্থিতি, যা হাড় কাঁপিয়ে যাচ্ছে। পাশাপাশি আছে কুয়াশার প্রকোপ।
হাসপাতালে ৫৪ দিনে সাড়ে তিন লাখ রোগী
হাসপাতালে আসা রোগীদের বড় অংশই শিশু ও বৃদ্ধ। ঠাণ্ডার কারণে শ্বাসতন্ত্রের রোগ যেমন : নিউমোনিয়া, ব্রঙ্কাইটিস, অ্যাজমা ও শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত রোগী বেশি পাওয়া যাচ্ছে। এ ছাড়া ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। , স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশনস সেন্টার ও কন্ট্রোলরুমের তথ্য বলছে, ঠাণ্ডার কারণে দেশে গত ১৪ নভেম্বর থেকে গতকাল পর্যন্ত সারা দেশে শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় ৪৭ হাজার ৩৩ জন। এই সময়ে মৃত্যু হয়েছে ৬৯ জনের। আর ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয় তিন লাখ ২২ হাজার ৬১১ জন। মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের।
আমাদের দেশে সড়কে নির্মাণ ব্যয় বেশি। কেন বেশি এর উত্তর অজানাই থেকে যায়। এমনকি ভারতের চেয়ে আমাদের দেশে সড়কে নির্মাণ ব্যয় বেশি।
ভারতে সড়ক নির্মাণ ব্যয় কম কেন?
ভারতে আট লেনের জাতীয় বা প্রাদেশিক মানের এক কিলোমিটার সড়ক নির্মাণে খরচ হয় প্রায় ১৫ লাখ ডলার। জেলা ও শহরাঞ্চলের জন্য দুই লেনের প্রতি কিলোমিটার সড়ক তৈরিতে ব্যয় হয় প্রায় ৬ লাখ ডলার। প্রান্তিক সড়কের ক্ষেত্রে প্রতি কিলোমিটারে নির্মাণ ব্যয় পড়ে প্রায় ৪ লাখ ডলার। সঠিক পরিকল্পনা, বাস্তবায়নে স্বচ্ছতা, দক্ষ জনশক্তি, নির্মাণ উপকরণ ও যন্ত্রপাতির সহজলভ্যতা, উদ্ভাবনী প্রযুক্তির ব্যবহারসহ নানাবিধ কারণে এশিয়াসহ পৃথিবীর অনেক দেশের চেয়ে কম খরচে সড়ক তৈরি করতে সক্ষম হচ্ছে ভারত।