• ঢাকা বৃহস্পতিবার
    ২১ নভেম্বর, ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

‘মিনিকেট নামে চাল বিক্রি করলে আইনি ব্যবস্থা’

প্রকাশিত: অক্টোবর ৬, ২০২২, ০২:৫৭ এএম

‘মিনিকেট নামে চাল বিক্রি করলে আইনি ব্যবস্থা’

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেছেন, দেশে মিনিকেট নামে কোনো চাল বিক্রি করা যাবে না।  মিলে চাল বস্তাজাত করার সময় তাতে জাতের নাম লিখে দিতে হবে। কেউ যদি এর ব্যত্যয় করে সেক্ষেত্রে আমরা তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থায় যাব। বুধবার (৫ অক্টোবর) গাজীপুর বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের (ব্রি) সদর দফতরে এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

কৃষিবিজ্ঞানী ও কৃষিসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব। তিনি বলেন, সম্প্রসারণ বিভাগ ১৫-২০ দিন আগে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার দিয়েছে। বিজ্ঞানীদের উদ্ভাবিত বিভিন্ন জাত প্রুফ হওয়ার পর সার্টিফায়েড হবে এবং জাতগুলো সংশ্লিষ্ট ডিপার্টমেন্টের মাধ্যমে তা কীভাবে ফিল্ড পর্যায়ে দ্রুত পৌঁছে দেয়া যায় তা নিয়ে বিজ্ঞানী, সম্প্রসারণ, লাইভস্টক, ফিশারিজসহ বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে একটি কো-অর্ডিনেশন ও প্রোমোশন ক্যাম্পিংয়ে যোগ দিতে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ব্রিতে আসেন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব আরও বলেন, গবেষকদের উদ্ভাবিত জাতগুলো যদি বিভিন্ন বিভাগের সঙ্গে আরও সুন্দরভাবে কো-অর্ডিনেশনের মাধ্যমে দ্রুত কৃষকদের কাছে পৌঁছে দিতে পারি, তবে আমাদের ফলন আগামী ৫-৬ বছরের মধ্যে ডাবলের কাছাকাছি চলে যাবে।

এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এনএম জিয়াউল আলম, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মকবুল হোসেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাহিদ রশীদ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অবসরপ্রাপ্ত সচিব কামরুন্নাহার, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. সাইয়েদুল ইসলাম, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক আনিসুর রহমান প্রমুখ।

জেডআই/

আর্কাইভ