প্রকাশিত: মার্চ ১২, ২০২২, ০৫:২৭ পিএম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শতবর্ষের মিলনমেলা উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ শনিবার (১২ মার্চ) ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে বহুল প্রতীক্ষিত এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের
কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে সকাল সোয়া
১০টার দিকে এ মিলনমেলার
উদ্বোধন করেন প্রবীণ শিক্ষার্থী
মতিউল ইসলাম। এ সময় উপস্থিত
ছিলেন অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ. কে. আজাদ,
মহাসচিব রঞ্জন কর্মকারসহ অন্য অতিথিরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের
প্রাক্তন শিক্ষার্থীসহ ১০ হাজারের বেশি
সদস্য অংশ নেওয়ার কথা
রয়েছে। অংশগ্রহণকারীরা বিশ্বের ২৫টি দেশের অ্যালামনাই
অনুষ্ঠানে যুক্ত হবেন বলে সংগঠনটির
পক্ষ থেকে জানানো হয়।
শতবর্ষের
মিলনমেলা উপলক্ষে প্রকাশিত গ্রন্থগুলোর মোড়ক উন্মোচন ও ঢাবির ১০০
শিল্পীর ১০০ ছবিতে চিত্রপ্রদর্শনী
উদ্বোধন হবে। এরপর সম্মানিত
অতিথিরা বক্তব্য দেবেন। দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে
‘বাংলাদেশের পদযাত্রায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই’
শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠান হবে। এতে সভাপতিত্ব
করবেন ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী।
এরপর
বিকাল সাড়ে ৩টায় ঢাবির
১০০ গুণীজনকে মরণোত্তর সম্মাননা দেওয়া হবে। এরপর সাংস্কৃতিক
অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শেষ হবে। সাংস্কৃতিক
অনুষ্ঠানে শিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন একক সংগীত পরিবেশনা
করবেন।
এর
আগে মিলনমেলা উপলক্ষে
করা এক সংবাদ সম্মেলনে
অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ. কে. আজাদ
বলেন, শতবর্ষে বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে পৌঁছানোর কথা ছিল সেখানে
আসতে পারেনি। আমরা দেখেছি, বিশ্বের এক হাজার বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাঙ্কিংয়ে আমাদের
ঢাবি নেই।
বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষার্থী বাড়লেও সেগুলোর ধারণক্ষমতা ও সক্ষমতা বাড়েনি।
তা ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬০-৭০ শতাংশ
শিক্ষার্থী অর্থাভাবে যথাযথভাবে তাদের শিক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারে না।
অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন তাদের জন্য কাজ করবে।
