প্রকাশিত: অক্টোবর ৬, ২০২১, ০৯:২১ পিএম
চুলের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে প্রতিবারই
ধোয়ার সময় চুলের জন্য
প্রয়োজন কন্ডিশনার। কারণ তা প্রতিরক্ষামূলক
আবরণের কাজ করে। এতে
চুল ভালো করে আঁচড়ানো
যায় এবং চুলে বাড়তি
চাকচিক্য আনে। তবে ভেজা
চুল একটু ধীরে যত্ন
নিয়ে ব্রাশ করতে হবে।
চুলে
লেবুর রস : চুলে শ্যাম্পু
করার আগে ভালো করে
ব্রাশ করে নিলে সুবিধা
হয়। কারণ তাহলে খুব
বেশি শ্যাম্পুর প্রয়োজন হয় না। তবে
জরুরি হচ্ছে যথেষ্ট পানি দিয়ে চুল
ধুয়ে ফেলতে হবে। খুব বেশি
গরম পানি দিয়ে নয়;
এতে চুল আরও খারাপ
হয়৷ সবশেষে ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধোয়ার
সময় সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে নিলে
আরও ভালো হয়।
চুলের
গোড়া বা বেস : সুন্দর
চুলের পূর্বশর্ত হলো মাথার ত্বক
হতে হবে সুস্থ। যত্নের
অভাবে মাথার ত্বক হতে পারে
শুষ্ক অথবা খুশকি। তবে
মাথায় ম্যাসাজ করার মধ্য দিয়ে
সঠিকভাবে রক্ত চলাচল করলে
মাথার গ্রন্থিগুলোকে সচল করে ফেটে
যাওয়া বা রুক্ষ চুল
ঠিক করা সম্ভব। মাথার
ত্বকের সমস্যায় ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চুলকে আবার
চকচকে করা যায়।
ঠিকমতো
শুকাতে হবে : ভেজা চুল কখনও
টাওয়েল দিয়ে ঘষে ঘষে
মুছবেন না। কারণ এতে
চুল রুক্ষ হয়ে যায়। যা
ভেজা চুল বেঁধে রাখার
ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য, কারণে এতে বন্ধ হয়ে
থাকায় চুল সংবেদনশীল হয়ে
যায়। সবচেয়ে ভালো, শুধু বাতাস বা
হেয়ার ড্রায়ারের সবচেয়ে নিচু তাপে চুল
শুকালে।
বিশেষ
যত্ন : মাঝে মাঝে চুলে
ডিমের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে কিছুক্ষণ
রেখে দিয়ে ফেলবেন বা
চুলে নারকেল তেল দিয়ে ঘণ্টা
দুয়েক রেখে হালকা শ্যাম্পু
করে নেবেন, এতে চুল আবার
তার চাকচিক্য ফিরে পাবে। কিংবা
অ্যাভোকাডো বেটে সেটাও ২০
মিনিট রাখতে পারেন। বেশিক্ষণ রোদে থাকা বা
বাতাসে ঘোরাফেরা করার পর করলে
তা বেশি উপকারে আসে।
তারিক/এম. জামান