প্রকাশিত: এপ্রিল ১৯, ২০২৪, ০১:০৬ পিএম
ইরানের গত শনিবারের ড্রোন এবং মিসাইল হামলার জবাব যে দেবে এটা ইসরায়েল আগেই স্পষ্ট করেছিল। সেই জবাব তারা দিয়েছে বলেই মনে হচ্ছে।
যদি সত্যিই এটা ইসরায়েলের জবাবের শুরু এবং এটাই শেষ হয়ে থাকে, তাহলে বলতে হবে হামলার আকার বা স্থান বিবেচনায় এই জবাব খুবই সামান্য।
ইস্ফাহানের আজকের সকালটা আর দশটা সকালের মতোই।
সপ্তাহজুড়ে ইসরায়েলে পশ্চিমা মিত্র, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেন, দেশটির সরকারকে তাগিদ দিয়ে আসছিল যেন ইরানি হামলার জবাবে বড় ধরনের পাল্টা হামলা চালানো না হয়।
যদিও ইরানের সেই হামলা রীতিমতো চাঞ্চল্যকর, কিন্তু সেটাও আসলে ছিল একটা প্রতিশোধ। পহেলা এপ্রিল সিরিয়ার দামেস্কে ইরানের কনস্যুলেটে বিমান হামলা চালিয়েছিল ইসরায়েল। দু’জন শীর্ষ সামরিক কমান্ডারসহ ১৩ জন নিহত হন ওই হামলায়। এর প্রতিশোধ নিতেই গত শনিবার ইসরায়েলে আক্রমণ করে ইরান।
এখন পরিস্থিতি কোনদিকে গড়াবে সেটা দুটো বিষয়ের ওপর নির্ভর করে: ইসরায়েলের হামলা এখানেই শেষ কিনা এবং ইরান পাল্টা হামলার সিদ্ধান্ত নেয় কিনা। বিবিসির নিরাপত্তা বিষয়ক সংবাদদাতা ফ্রাঙ্ক গার্ডনার তাৎক্ষনিক হামলার ঘটনাকে এভাবেই বিশ্লেষণ করেছেন।