প্রকাশিত: এপ্রিল ১, ২০২৩, ০১:৪৩ এএম
এখন তুরস্কের পক্ষ থেকে অনুমোদন পাওয়ায় ফিনল্যান্ডের ন্যাটোভুক্ত হওয়ার পথ খুলে গেল। অন্যদিকে সুইডেনের ন্যাটোর সদস্য হওয়ার বিষয়টি আপাতত অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।
রাশিয়ার সঙ্গে ফিনল্যান্ডের ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার দীর্ঘ সীমান্ত রয়েছে। ৫৫ লাখ জনসংখ্যার দেশটিতে নিয়োগপ্রাপ্ত সেনার সংখ্যা মাত্র ১৩ হাজার। সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে দুটি রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের অভিজ্ঞতা রয়েছে ফিনল্যান্ডের। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় চলা এসব লড়াইয়ে দেশটি অনেক ভূমি হারিয়েছে।
এসব তিক্ত অভিজ্ঞতা ভোলেনি ফিনল্যান্ডের মানুষ। তাই সোভিয়েত উত্তরসূরি রাশিয়া তাদের দেশে হামলা চালাতে পারে, এ আশঙ্কায় ভুগছে ফিনল্যান্ডের বেশির ভাগ মানুষ। এ জন্য দীর্ঘদিনের নিরপেক্ষতার নীতি ত্যাগ করে ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার সরকারি সিদ্ধান্তে সম্মতি দেয় তারা।
তবে ফিনল্যান্ডের ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার উদ্যোগে নাখোশ রাশিয়া। গত বছরের মে মাসে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সতর্ক করে বলেছিলেন, ফিনল্যান্ডের নিরাপত্তার ওপর কোন হুমকি নেই। এরপরও ন্যাটোয় যোগ দিলে দেশটি বড় ভুল করবে।