• ঢাকা শুক্রবার
    ২২ নভেম্বর, ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

বিশ্বজুড়ে করোনায় প্রাণহানি ও শনাক্ত কমেছে

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২২, ০৩:১৯ পিএম

বিশ্বজুড়ে করোনায় প্রাণহানি ও শনাক্ত কমেছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

চলমান করোনা মহামারিতে বিশ্বজুড়ে দৈনিক সংক্রমণ ও প্রাণহানির সংখ্যা খানিকটা কমেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে প্রাণঘাতি এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন এক হাজার ১৪ জন। আগের দিনের তুলনায় মৃত্যু কমেছে ৯৪ জন। একই সময়ে করোনা শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৩ লাখ ৬৯ হাজার ৫১ জন। আগের দিনের তুলনায় শনাক্ত কমেছে ৩ হাজার ২৭৮ জন।  

শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, মৃত্যু ও সুস্থতার হিসাব রাখা ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডোমিটারস থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে জাপানে। তবে দৈনিক প্রাণহানির শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রাণহানির তালিকায় এরপরই রয়েছে জাপান, রাশিয়া, ব্রাজিল, ইতালি ও দক্ষিণ কোরিয়া। এতে বিশ্বব্যাপী করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৬১ কোটি ৮৯ লাখের ঘর। অন্যদিকে মৃতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৬৫ লাখ ৩৫ হাজার।

ওয়ার্ল্ডোমিটারসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বে এখন পর্যন্ত মোট করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৬১ কোটি ৮৯ লাখ ৭৭ হাজার ৬৮৪ জন। মৃত্যু হয়েছে ৬৫ লাখ ৩৫ হাজার ৯৯২ জনের।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে করোনায় সবচেয়ে বেশি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে জাপানে। এই সময় দেশটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৬১ হাজার ৪৭৮ জন এবং মারা গেছেন ১২০ জন। যুক্তরাষ্ট্রে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৮ হাজার ৫৯৮ জন এবং মারা গেছেন ২২২ জন। রাশিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ৫৩ হাজার ৪৫৭ জন এবং মারা গেছেন ১০৬ জন। দক্ষিণ কোরিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩২ হাজার ৯৭২ জন এবং মারা গেছেন ৫৯ জন।

একই সময়ে ফ্রান্সে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৮ হাজার ৪৬৪ জন এবং মারা গেছেন ৩০ জন। ফিলিপাইনে আক্রান্ত হয়েছেন ২ হাজার ৭০২ জন এবং মারা গেছেন ৩৮ জন। ব্রাজিলে মারা গেছেন ৬৯ জন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ৭ হাজার ৭৮৪ জন। ইতালিতে আক্রান্ত হয়েছেন ২২ হাজার ৫২৩ জন এবং মারা গেছেন ৬০ জন। তাইওয়ানে মারা গেছেন ৫৯ জন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ৪২ হাজার ৪৭০ জন।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীনের উহানে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয়। ২০২০ সালের ২০ জানুয়ারি বিশ্বজুড়ে জরুরি পরিস্থিতি ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। একই বছরের ১১ মার্চ করোনাকে ‘বৈশ্বিক মহামারি’ হিসেবে ঘোষণা করে সংস্থাটি।

জেডআই/

আর্কাইভ