প্রকাশিত: অক্টোবর ৮, ২০২১, ০১:৫৬ এএম
কোভিশিল্ড
টিকা রপ্তানীর অনুমতি পেয়েছে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট। ফলে চলতি অক্টোবর মাসে বাংলাদেশসহ নেপাল ও মিয়ানমারে দশ
লাখ ডোজ করে টিকা পাঠাতে পারবে সংস্থাটি।
বৃহস্পতিবার (৭ অক্টোবর) সেরাম ইনস্টিটিউটের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা পিটিআই এ খবর জানিয়েছে।
খবরে বলা হয়, যুক্তরাজ্যে তিন কোটি ডোজের সমপরিমাণ কোভিশিল্ড রপ্তানিরও অনুমতি পেয়েছে সেরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া।
পাশাপাশি কোভিড টিকা উৎপাদনকারী আরেক কোম্পানি ভারত বায়োটেককে এ মাসে ইরানে ১০ লাখ ডোজ কোভ্যাক্সিন রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে ভারত সরকার।
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার তৈরি করোনাভাইরাসের টিকা পুনের প্ল্যান্টে উৎপাদন করে কোভিশিল্ড নামে বাজারজাত করছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় টিকা উৎপাদনকারী কোম্পানি সেরাম ইনস্টিটিউট।
এ কোম্পানি থেকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার তিন কোটি ডোজ ‘কোভিশিল্ড’ কিনতে গত বছরের নভেম্বরে ত্রিপক্ষীয় চুক্তি করে বাংলাদেশ। এরপর জানুয়ারিতে ৬০০ কোটি টাকার বেশি অগ্রিম হিসেবে দেয় সরকার, যা টিকার মোট দামের অর্ধেক।
চুক্তি অনুযায়ী প্রতি মাসে ৫০ লাখ ডোজ টিকা আসার কথা ছিল। গত ২৫ জানুয়ারি প্রথম চালানে ৫০ লাখ ডোজ এবং ২৩ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় চালানে ২০ লাখ ডোজ টিকা আসে বাংলাদেশে।
পাশাপাশি ভারত সরকারের উপহার হিসেবে ২১ জানুয়ারি আরও ২০ লাখ ডোজ এবং ২৬ মার্চ ১২ লাখ ডোজ কোভিশিল্ড পায় বাংলাদেশ।
মার্চে ভারতে করোনাভাইরাস মহামারি চরম আকার ধারণ করলে সে দেশের সরকার এপ্রিলে টিকা রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয়। ফলে বন্ধ থাকে টিকার চালানগুলো
ইফাত