প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৯, ২০২১, ০৮:০২ পিএম
আফগানিস্তানে নতুন সরকার নারীদের
ঘরে থাকার জন্য বলেছে। কিন্তু
দেশটির নারী সম্প্রদায় নিজেদের
অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছেন। বুধবারও (৮ সেপ্টেম্বর) তারা
দেশটির বিভিন্ন প্রদেশে, সড়কে নেমে বিক্ষোভ
করেন। খবর বিবিসির।
বিক্ষোভকারীদের
অভিযোগ, পাকিস্তান দূতাবাসের কাছে তারা বেশ
কয়েকজন জড়ো হয়ে কর্মসূচি
চালালে তালেবান সদস্যরা ফাঁকা গুলি ছুড়ে তাদের
ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এ
দিকে, দেশটির পারওয়ান ও নিমরুজ প্রদেশেও
বিক্ষোভের খবর পাওয়া গেছে।
এর আগে আফগানিস্তানের পশ্চিমের
শহর হেরাত ও রাজধানী কাবুলে
চাকরি এবং শিক্ষা ক্ষেত্রে
নিজেদের অধিকার রক্ষার দাবিতে বিক্ষোভ করেন নারীরা।
১৫
আগস্ট আফগানিস্তান তালেবানের নিয়ন্ত্রণে এলেও এখনও প্রকাশ্যে
আসেননি আখুন্দজাদা। তার এক বিবৃতি
প্রকাশ পায় মঙ্গলবার (৭
সেপ্টেম্বর)। বিবৃতিতে তিনি
বলেন, ‘আমি দেশবাসীকে এটা
আশ্বস্ত করতে চাই যে,
ইসলামিক আইন ও শরিয়াহ
আইন বাস্তবায়ন করতে এ সরকার
কঠোর পরিশ্রম করবে। তালেবানের নতুন এ সরকারে
নারীদের উচ্চপর্যায়ে কাজ করার অনুমতি
নেই।’
অনেক
আফগান নাগরিক শঙ্কা প্রকাশ করেন তালেবানের ১৯৯৬
থেকে ২০০১ সালের শাসনের
পুনরাবৃত্তি নিয়ে। ওই সময় ইসলামিক
আইনের অজুহাতে প্রকাশ্যে শাস্তি ও নারী অধিকার
ক্ষুণ্ন করার বিস্তর অভিযোগ
আছে তালেবানের বিরুদ্ধে।
শামীম/এম. জামান