• ঢাকা বৃহস্পতিবার
    ০৭ নভেম্বর, ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১

মহাকাশের অজানা রহস্য!

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২২, ২০২২, ০৯:৫৩ পিএম

মহাকাশের অজানা রহস্য!

মহাকাশের রহস্য!

ফিচার ডেস্ক

দুটি জিনিস অসীম, মহাবিশ্ব ও মানুষের অজ্ঞতা এবং আমি মহাবিশ্ব সম্পর্কে নিশ্চিত নই; এমনটাই বলেছেন বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইন। এর মাধ্যমে মহাকাশ সম্পর্কে নিজের জ্ঞান স্বল্পতার কথা জানিয়েছিলেন তিনি। কি রয়েছে মহাকাশে আমরা কি জানি? অনেক মিথ থাকলেও কোনো নির্দিষ্ট উপাত্ত নেই কারো কাছে।

আমাদের মাথার ওপর রয়েছে অসীম আকাশ। সাধারণভাবে এটিকে আমরা মহাকাশ বলি। আর পৃথিবীর প্রেক্ষাপটে মহাকাশ হলো পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বাইরের অনন্ত স্থান। তবে মহাকাশের এ সীমানা আমরা মাপতে পারিনি। এ নিয়ে জল্পনা-কল্পনার শেষ নেই। কেউ কী আছে সেখানে? কী কী রয়েছে মহাকাশে? কতটুকু বিস্তৃত মহাকাশ?

এবারও মহাকাশ থেকে ভোট দেবেন রুবিনস

এমন অনেক প্রশ্ন আমাদের মনে থাকলেও এর কোনো উত্তর জানা নেই। তবে মহাকাশের জানতে দিনরাত কাজ করছে বিজ্ঞানিরা। কিছু জিনিসও উদ্ঘাটন করেছে তারা। মহাকাশে রয়েছে গ্যালাক্সি, উল্কা, মিল্কিওয়ে, গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্র ছাড়াও অনেক কিছু। পৃথিবী নামক গ্রহটি মহাকাশের তুলনায় অনেক ক্ষুদ্র। যা আমরা কল্পনাও করতে পারি না।

মহাকাশে বিস্ফোরণের (ব্ল্যাক হোল) মাধ্যমে পৃথিবী নামক গ্রহ সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছে বিজ্ঞানীরা। এ পর্যন্ত ১৩টি মহাজাগতিক বিস্ফোরণের শব্দ পেয়েছে তারা। এমনকি মহাকাশ থেকে বিভিন্ন শব্দও আসছে বলে জানিয়েছে বিজ্ঞানীরা।

মহাকাশের জঞ্জাল | চ্যাম্পস টোয়েন্টিওয়ান

পৃথিবীর বাইরে মহাকাশের অন্যসব গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে কিনা তা নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। মহাকাশে প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে এমন কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং।

মহাকাশ নিয়ে গবেষণার অন্ত নেই। অনেক গল্প গুজব থাকলেও ১৯৫৮ সালের ৩১ জানুয়ারি বৈজ্ঞানিকভাবে জানার জন্য মহাকাশে যান পাঠানো হয়। সেই থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত গবেষণার জন্য অনেকগুলো যান পাঠানো হয়েছে মহাকাশে। তবে এখনও কেউ সঠিক তথ্য দিতে পারেনি। গবেষণার জন্য স্টেশনও তৈরি করা হয়েছে মহাকাশে। চাঁদ থেকে শুরু করে মঙ্গল গ্রহ পর্যন্ত অভিযান পরিচালিত করা হয়েছে।

আর্দ্রার নিষ্প্রভতার রহস্য | বিজ্ঞানচিন্তা

প্রাচীনকাল থেকে মানুষের কৌতূহলের বিষয় ছিল মহাকাশ। প্রত্যেক সভ্যতা ও মানুষ সবসময় মহাকাশকে কৌতূহলের দৃষ্টিতে দেখেছে। প্রাচীন সভ্যতাসমূহ ও মানুষেরা মহাশূন্যের ব্যাপারে নানা কাল্পনিক ব্যাখ্যা দিত। বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থেও মহাকাশ নিয়ে জানা যায়।

 

সাজেদ/এএল

আর্কাইভ