• ঢাকা রবিবার
    ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১

তাপস-বুবলীকে নিয়ে ভাইরাল হওয়া সেই রেকর্ড প্রসঙ্গে মুখ খুললেন মুন্নী

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৪, ২০২৩, ০৬:২৩ পিএম

তাপস-বুবলীকে নিয়ে ভাইরাল হওয়া সেই রেকর্ড প্রসঙ্গে মুখ খুললেন মুন্নী

ছবি: সংগৃহীত

বিনোদন ডেস্ক

কিছু দিন আগে গানবাংলার কর্ণধার কৌশিক হোসেন তাপসের স্ত্রী ফারজানা মুন্নীর সঙ্গে অপু বিশ্বাসের কল রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সেখানে অপু বিশ্বাসের কথা বলার অংশটুকু বাদ দেওয়া হয়। শুধু ফারজানা মুন্নীর অংশটুকুই রাখা হয়।  

সেই অডিও রেকর্ডে গানবাংলার কর্ণধার তাপস ও চিত্রনায়িকা শবনম বুবলীর সম্পর্ক নিয়েই আলোচনা করতে দেখা যায়। যেখানে বুবলীকে নিয়ে বেশ কিছু অভিযোগ শোনা যায় ফারজানা মুন্নীর কণ্ঠে।

এ ঘটনায় সেই সময় অপু বিশ্বাস ও বুবলী দুজনে পরস্পরের দিকে আঙুল তুললেও নিশ্চুপ ছিলেন মুন্নী।

তবে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে সেই ফোনালাপ প্রসঙ্গে মুখ খুলেছেন তিনি। যেখানে সরাসরি জানিয়েছেন, অপু বিশ্বাস তার অনুমতি না নিয়েই কলটি রেকর্ড করেছেন।

ফারজানা মুন্নী বলেন, ‘বেশ কিছু ঘটনা কেন্দ্র করে আমি মেন্টালি ডিস্টার্বড ছিলাম। একদিন রাত ৩টার দিকে আমার নম্বরে অপু বিশ্বাস কল দেন। সে আমাকে জানান, তার জীবনে বুবলী কী কী করেছেন। অপুর কথা শুনে আমি কনফিউজড হয়ে যাই। ভাবতে শুরু করি, তা হলে কী বুবলী আমার সঙ্গেও এমন কিছু করবে?’

মুন্নীর কথায়, যেহেতু আমি মেন্টালি ডিস্টার্বড ছিলাম, সেটি বুঝেই অপু বিশ্বাস আমাকে একের পর এক প্রশ্ন করে গেছে। আমি উত্তর দিয়েছি। কিন্তু কখনো ভাবিনি সে আমাদের কলটা রেকর্ড করবে। পুরো বিষয়টি আমি তখনো টের পাইনি। যে ক্লিপটা ভাইরাল হয়েছে, সেটি কিন্তু এডিট করা। সেখানে শুধু আমার কথা বলার অংশটুকুই রাখা হয়েছে। এ ঘটনায় আমি কষ্ট পেয়েছি।

ফারজানা মুন্নী বলেন, তাদের সবকিছু ঠিক করার জন্য আমাকে ব্যবহার করা হয়েছে। কাউকে ব্যবহার করে সম্পর্ক ঠিক করা যায় না। আমি তো একজন মেয়ে হিসেবে অপু বিশ্বাসের সঙ্গে কথা বলেছি। সে প্রশ্ন করেছে, উত্তর দিয়েছি। এমন ঘটনা সত্যিই দুঃখজনক।

প্রসঙ্গত, গত ৪ নভেম্বর মুন্নী তার ফেসবুকে লেখেন, তাপস ও বুবলী প্রেম করছে। বুবলী আমার পরিবার ধ্বংস করছে, ঠিক যেভাবে সে অপু বিশ্বাসের জীবন ধ্বংস করেছে। শাকিব খানকে ব্ল্যাকমেইল করে প্রেগন্যান্ট হয়েছে। এখন তার (বুবলী) টার্গেট তাপস। আমার যদি কিছু হয় তার জন্য তাপস ও বুবলী দুজনেই দায়ী থাকবে।

 

 

জেকেএস/

আর্কাইভ