• ঢাকা বৃহস্পতিবার
    ০৭ নভেম্বর, ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১

সব মনিটর বন্ধ করে ৫ জনের সামনে অন্তরঙ্গ দৃশ্যের শুটিং

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১২, ২০২৩, ০৫:৩৯ পিএম

সব মনিটর বন্ধ করে ৫ জনের সামনে অন্তরঙ্গ দৃশ্যের শুটিং

ছবি: সংগৃহীত

বিনোদন ডেস্ক

বিশ্বব্যাপী গত ১ ডিসেম্বর রণবীর কাপুরের ‘অ্যানিমেল’ মুক্তির পর দর্শকমহলে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করেছে। রেসের ঘোড়ার মতো বলিউড বক্স অফিসে ছুটছে ছবিটি। শুধু ভারতের ৪ হাজার পর্দায় প্রদর্শিত হচ্ছে এটি। মুক্তির প্রথম দিনে সবচেয়ে বেশি আয় করা বলিউড সিনেমার তালিকায় ‘অ্যানিমেল’ তৃতীয় অবস্থানে। ছবিটি নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি সমালোচনাও কম হচ্ছে না। ছবিটিতে রণবীরের সঙ্গে অভিনেত্রী তৃপ্তি দিমরির অন্তরঙ্গ দৃশ্য দর্শকদের হৃদয়ে যেমন ঝড় তুলেছে তেমনি তোপেড় মুখে পড়তে হয়েছে। যেখানে একপ্রকার পোশাক ছাড়াই দেখা মিলেছে তার।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে রণবীরের সঙ্গে অন্তরঙ্গ দৃশ্য শুটিংয়ের সেই মুহূর্তের বিষয়ে কথা বলেছেন তৃপ্তি। যেখানে তিনি জানান, দৃশ্যটির শুটিংয়ের সময় পাঁচজনের বেশি লোক ছিল না ওই সেটে। এমনকি সমস্ত মনিটর বন্ধ রাখা হয়েছিল। সৌভাগ্যবশত তিনি বুলবুল সিনেমায় ধর্ষণের দৃশ্য অভিনয় করেছেন এবং ‘অ্যানিমেল’ সিনেমায় অন্তরঙ্গ দৃশ্য কাজ করেছে। তবে উভয় সিনেমায় তারা তাকে বারবার জিজ্ঞেস করেছে, তিনি ঠিক আছেন কি না।

‘অ্যানিমেল’ সিনেমায় রণবীরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ওই মুহূর্তের শুটিং সেটে ৫ জনের বেশি উপস্থিত ছিল না জানিয়ে তৃপ্তি বলেন, সেই দৃশ্যের সময় পরিচালক, ডিওপি, অভিনেতাসহ পাঁচজনের বেশি লোক উপস্থিত ছিল না। বাকিদের অনুমতি দেওয়া হয়নি। সমস্ত মনিটর বন্ধ ছিল। তারা বারবার বলছিল, যদি কোনো সময় আপনি অস্বস্তি বোধ করেন, আমাদের জানান। আমরা আপনার মতো করে করব।

রণবীর প্রসঙ্গে তৃপ্তি বলেন, প্রতি পাঁচ মিনিটে রণবীর কাপুর আমাকে জিজ্ঞেস করছিলেন, তুমি ঠিক আছ? কমফোর্ট ফিল করছ? আমি মনে করি এ বিষয়গুলো সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ। তারা এই জিনিসগুলোর প্রতি সংবেদনশীল ছিল।

তৃপ্তি জানান, একজন অভিনেত্রী হিসেবে নিজের চরিত্রের ওপর শতভাগ বিশ্বাস করা জরুরি এবং সেই কাজটিই তিনি করেছেন।

প্রসঙ্গত, বাবা-ছেলের অসামান্য আবেগ-ভালোবাসায় সাজানো হয়েছে এই সিনেমার গল্প। যেখানে রণবীর কাপুরের সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন সাউথ ইন্ডিয়ান নায়িকা রাশ্মিকা মন্দানা। অভিনয়ে আরও আছেন অনিল কাপুর ও ববি দেওল প্রমুখ।

 

সিটি নিউজ ঢাকার ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন

 

জেকেএস/

আর্কাইভ