প্রকাশিত: জানুয়ারি ৭, ২০২৫, ০৮:৪৩ পিএম
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্দেশে গুলশানের নিজ বাসভবন থেকে রওনা দিয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) রাত ৯টার দিকে সেখানে পৌঁছাবেন তিনি। পরে ইমিগ্রেশনের সব কাজ শেষ করবেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী।
রাত ১০টার দিকে কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে লন্ডনের উদ্দেশে যাত্রা করবেন খালেদা জিয়া। ইতোমধ্যে বিমানবন্দরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। উন্নত চিকিৎসার জন্য সেখান থেকে দোহা হয়ে লন্ডনে পৌঁছাবেন তিনি। পরে সরাসরি ক্লিনিকে ভর্তি হবে। পথিমধ্যে দীর্ঘ ৭ বছর পর ছেলে তারেক রহমানের সঙ্গে তার সাক্ষাৎ হবে।
নেত্রীকে বিদায় জানাতে গুলশান থেকে বিমানবন্দর সড়কে নেতাকর্মীদের ঢল নেমেছে। পথে পথে জড়ো হয়েছেন হাজারো নেতাকর্মী। সুস্থ হয়ে দেশের রাজনীতিতে ফিরবেন বেগম জিয়া এমন প্রত্যাশা তাদের।
দলের ভেতরে ও বাইরে খালেদা জিয়ার বিদেশ যাওয়া নিয়ে `স্বস্তি` রয়েছে। পাশাপাশি `উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা`ও আছে। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ভারতে চলে যান আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এবার লন্ডন যাচ্ছেন খালেদা জিয়া। দুই শীর্ষ নেতার `অনুপস্থিতি` কেমন পরিস্থিতি তৈরি করতে পারে সেটি নিয়ে নানা বিচার বিশ্লেষণ চলছে রাজনৈতিক নেতা, কর্মী ও সমর্থকদের মধ্যে।