• ঢাকা শুক্রবার
    ২২ নভেম্বর, ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

চতুর্থ বিষয় হিসাবে কৃষিশিক্ষার গুরুত্ব অনেক

প্রকাশিত: এপ্রিল ২৭, ২০২৩, ০৬:৫২ পিএম

চতুর্থ বিষয় হিসাবে কৃষিশিক্ষার গুরুত্ব অনেক

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সুপ্রিয় এসএসসি পরীক্ষার্থীরা, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের শিক্ষার্থীদের চতুর্থ বিষয় হিসাবে কৃষিশিক্ষা ফলাফল উন্নয়নে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। কৃষিশিক্ষা যদিও চতুর্থ বিষয় (ঐচ্ছিক) তথাপি এটি মূল বিষয় থেকে কোনোভাবেই কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। এ বিষয়ে কেউ জিপিএ ৫ পেলে ৫ পয়েন্ট থেকে ২ পয়েন্ট বাদ দিয়ে অতিরিক্ত ৩ পয়েন্ট সর্বমোট পয়েন্টের সঙ্গে যোগ হবে। সর্বমোট পয়েন্টকে মোট বিষয় দিয়ে ভাগ করার ক্ষেত্রে এ বিষয়টিকে গণ্য করা হবে না। 

এ বিষয়ে অকৃতকার্য হলেও ফলাফলে কোনো প্রভাব পড়বে না, তবে এ বিষয়ে অংশগ্রহণ না করলে অকৃতকার্য হিসাবে গণ্য হবে। এটি একটি ব্যবহারিক বিষয়। তত্ত্বীয় এ বিষয়ে (সৃজনশীল ৫০ + নৈর্ব্যক্তিক ২৫) ৭৫ নম্বর আর ব্যবহারিকে ২৫। সময় সৃজনশীলে ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট আর বহু নির্বাচনিতে ২৫ মিনিট মোট ২ ঘণ্টা ৫৫ মিনিট। কৃষিশিক্ষার বিষয় কোড ১৩৪। 

এ বিষয়টিতে মোট সাতটি অধ্যায় থাকলেও ২০২৩ সালের পুনর্বিন্যাসকৃত সিলেবাস অনুযায়ী মাত্র ৩টি অধ্যায়কে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ১ম অধ্যায় কৃষি প্রযুক্তি, ২য় অধ্যায় কৃষি উপকরণ, ৪র্থ অধ্যায় কৃষিজ উৎপাদন। সৃজনশীল অংশে ৫০ নম্বর। মোট ৮টি প্রশ্ন থাকবে এবং যে কোনো ৫টি প্রশ্নের উত্তর করতে হবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১০। অন্যান্য সৃজনশীল প্রশ্নের মতো প্রতিটি প্রশ্নের চারটি ভাগ থাকবে। ‘ক’ জ্ঞানমূলক মান-১, ‘খ’ অনুধাবনমূলক মান-২, ‘গ’ প্রয়োগমূলক মান-৩, ‘ঘ’ উচ্চতর দক্ষতামূলক মান-৪। বহুনির্বাচনি অংশে ২৫টি প্রশ্ন থাকবে, ২৫টি প্রশ্নেরই উত্তর করতে হবে। 

প্রতিটি প্রশ্নের মান ১। কৃষিশিক্ষার অধ্যায়গুলোর মধ্যে ৪র্থ অধ্যায়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ অধ্যায় থেকে সবচেয়ে বেশি সৃজনশীল প্রশ্ন পাওয়ার সম্ভাবনা। তাই এ অধ্যায়টিকে ভালোভাবে আয়ত্ত করা উচিত। নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের জন্য তো সব অধ্যায়কে ভালোভাবে পড়তেই হবে। উদ্দীপকগুলো ভালোভাবে পড়ে সঠিকভাবে খাতায় উপস্থাপন করতে পারলে অবশ্যই পরীক্ষায় ভালো করা সম্ভব।

 

বিএস/

আর্কাইভ