প্রকাশিত: জুলাই ২৩, ২০২১, ০৫:৫৫ পিএম
করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণ রোধে শুরু হয়েছে
১৪ দিনের কঠোর বিধিনিষেধ। এ
সময়ে সড়ক, রেল ও
নৌরুটে যাত্রী পরিবহন বন্ধ ঘোষণা করা
হয়েছে। তবে এসব মানা
হচ্ছে না নৌরুটে। বিধি
উপেক্ষা করেই শিমুলিয়া-বাংলাবাজার
নৌরুটে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার
হচ্ছে।
শুক্রবার
(২৩ জুলাই) সকাল থেকে এই
রুটের ফেরিগুলোতে শত শত যাত্রী
ও যানবাহন পারাপার হতে দেখা যায়।
দেখা
যায়, নৌরুটে বন্ধ রয়েছে লঞ্চ
চলাচল। তবে অব্যাহত আছে
ফেরি চলাচল। যাত্রীদের ও যান বহন
করা হচ্ছে ফেরিতে। বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে ঘাট অভিমুখে ও
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পুলিশের কোনো নজরদারি বা
চেকপোস্ট লক্ষ করা যায়নি।
এতে
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে হয়ে শত শত
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলগামী যাত্রী ঘাটে এসে উপস্থিত
হচ্ছেন। জরুরি ও বিধিনিষেধের আওতার
বাইরে যাত্রী ও যানবাহন পারাপারের
কথা থাকলেও, অবাধে পারাপার হচ্ছেন সবাই।
জানতে
চাইলে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) শিমুলিয়া ঘাটের ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) মো. ফয়সাল জানান,
নৌরুটে বর্তমানে ১২টি ফেরি চলাচল
করছে। বিধি আরোপের সময়ের
আগে ঘাটে আসা যাত্রী
ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) শিমুলিয়া লঞ্চঘাটের ট্রাফিক পরিদর্শক (টিআই) মো. সোলেমান বলেন,
‘বৃহস্পতিবার (২২ জুলাই) রাত
১০টা থেকে লঞ্চ চলাচল
বন্ধ করা হয়েছে। নিয়ম
অনুযায়ী, আজ আর লঞ্চ
চলেনি। লঞ্চঘাটে যাত্রীও নেই। ঘাটে যেসব
যাত্রী আসছেন তারা ফেরিতে পার
হচ্ছেন।’
সম্রাট/এম. জামান