প্রকাশিত: জানুয়ারি ২৮, ২০২৩, ০৬:৫০ পিএম
দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসা লাখো পর্যটক মেতেছেন সাগরের নোনাজলে। ফলে বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার উৎসবের নগরীতে পরিণত হয়েছে। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে লাখো পর্যটকের পদচারণায় মুখরিত সাগরতীর। বালিয়াড়ি থেকে নোনাজল, সব খানেই আনন্দ আর উচ্ছ্বাস।
কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে যেন উৎসবের আমেজ।
তবে ভ্রমণ পিপাসুরা বলছেন, নগর জীবনের যান্ত্রিকতা ভুলতে নীল জলরাশি টানে কক্সবাজার ছুটে আসা।
সরেজমিনে দেখা যায়, ঘোড়া পিঠে, জেড স্কি ও বিচ বাইকে চড়ে অনেকেই তুলছেন ছবি। আর ভাসমান বস্তু নিয়ে সাগরের নোনাজলে ভাসতে গিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়াতে পর্যটকদের সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন লাইফ গার্ড সংস্থার সদস্যরা।
শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) হওয়ায় সকাল থেকে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে যেন উৎসবের আমেজ। সবাই মেতেছেন আনন্দ আর হৈ-হুল্লোড়ে। বালিয়াড়ি পেরিয়ে সাগরের নোনাজল। সবখানে পর্যটকের ভিড়। নগর জীবনের যান্ত্রিকতা ভুলে নীল জলরাশিতে মাতোয়ারা সব বয়সী মানুষ।
সৈকতের বালিয়াড়ি ও নোনাজলে পর্যটকদের জন্য রয়েছে নানা ধরনের রাইড। সাগরজলের জেড স্কি, বালিয়াড়ির বিচ বাইক ও ঘোড়ার পিঠে চড়ে আনন্দ উদ্যাপন করছেন ভ্রমণ পিপাসুরা।
এনএমএম/এএল