
প্রকাশিত: অক্টোবর ১৯, ২০২১, ০১:০২ এএম
সিরাজুল ইসলাম শিশির, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
আগামী ১১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচন। এ ধাপে দেশের ৮৪৮টি ইউপিতে ভোট হবে। যার মধ্যে সিরাজগঞ্জ সদরের ৮টি ইউনিয়ন ও রায়গঞ্জে উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তবে ১৭টি ইউনিয়নের মধ্যে ১৬টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে একাধিক বিদ্রোহী প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
রোববার (১৭ অক্টোবর) ছিল মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ। নির্বাচনে
সরাসরি বিএনপি অংশগ্রহণ না করলেও বিএনপি নেতা ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র
জমা দিয়েছেন।
সদর উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে মোট ৪৪ জন প্রার্থী, সংরক্ষিত
১১১ জন ও সাধারণ পদে ৩৯৫ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
এর মধ্যে বহুলী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মঞ্জুরুল ইসলাম,
আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে থানা আওয়ামী লীগ সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য
গাজী আব্দুল বারী তালুকদার, আওয়ামী লীগ নেতা এনামুল হক সরকার, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে
ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান রুহুল আমিন, বহুলী ইউনিয়ন
বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ফরহাদ হোসেন সেখ ও বহুলী ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির
সদস্য সালেহ মাহমুদ বাবু মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এ ছাড়াও সংরক্ষিত ১৪ ও সাধারণ পদে
৫৯ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
রতনকান্দি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আনোয়ার হোসেন ও বিদ্রোহী
প্রার্থী হিসেবে আওয়ামী লীগ কর্মী হেলাল উদ্দিন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এছাড়াও সংরক্ষিত
১১ ও সাধারণ পদে ৩৯ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
বাগবাটী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম, বিদ্রোহী
প্রার্থী হিসেবে ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ, প্রস্তাবিত মনসুরনগর থানা আওয়ামীলীগের
যুগ্ম-সম্পাদক আমজাদ হোসেন ও মাহফুজুর রহমান মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এ ছাড়াও সংরক্ষিত
১৫ ও সাধারণ পদে ৫৩ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
খোকশাবাড়ী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রাশিদুল ইসলাম রশিদ মোল্লা,
ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্তমান সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি
মো. আব্দুল খালেক, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুর রউফ মুকুল,
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী গোলাম হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বিএনপি
নেতা রেজাউল করিম রোকনী, স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক চেয়ারম্যান মনজুর রহমান বকুল মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এ ছাড়াও সংরক্ষিত ১৫ ও সাধারণ পদে ৪৪ জন মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন।
ছোনগাছা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ,
বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম সাইফুল ইসলাম, আওয়ামী লীগ
নেতা আব্দুল মালেক, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত মো. রিপন মণ্ডল, স্বতন্ত্র প্রার্থী
হিসেবে ইউনিয়ন সাবেক আহ্বায়ক আমজাদ হোসেন, ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি মো. শাহাদত হোসেন
কিরন ও বিএনপি নেতা মো. নাজমুল ইসলাম জমা দিয়েছেন। এ ছাড়াও সংরক্ষিত ১৩ ও সাধারণ পদে
৫৯ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ।
সয়দাবাদ ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী নবিদুল ইসলাম মনোনয়নপত্র
জমা দিয়েছেন। এ ছাড়াও সংরক্ষিত ১৪ ও সাধারণ পদে ৪৮ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
শিয়ালকোল ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সেলিম রেজা, ইউনিয়ন আওয়ামী
লীগ সভাপতি গোলাম আজম তালুকদার, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সম্পাদক আলামিন সেখ, আওয়ামী লীগ
নেতা সাইফুল ইসলাম খান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রার্থী হাফেজ মো. হাবিবুল্লাহ, বিএনপি
ইউনিয়ন কর্মী মো. এরশাদ রানা, বিএনপি নেতা মঞ্জুরুল আলম সরকার, বিএনপি নেতা আলহাজ জাহিদুল
ইসলাম, স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুস সালাম, স্বতন্ত্র প্রার্থী কায়সার আহমেদ মনোনয়নপত্র
জমা দিয়েছেন। এ ছাড়াও সংরক্ষিত ১৭ ও সাধারণ পদে ৪৬ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
কালিয়া হরিপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুস সবুর, বিদ্রোহী
প্রার্থী হিসেবে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, ইউনিয়ন আওয়ামী
লীগের সহ-সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মুফতি আল আমিন সিরাজী, স্বতন্ত্র
প্রার্থী হিসেবে বিএনপি নেতা আনিসুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুল কাদের সরকার
মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এছাড়াও সংরক্ষিত ১২ ও সাধারণ পদে ৪৭ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
বিদ্রোহীদের মনোনয়ন জমা দেওয়ার বিষয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ
সম্পাদক আব্দুস সামাদ তালুকদার বলেন, নৌকার বিরোধীদের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগ সব সময়
কঠোর অবস্থানে রয়েছে এবং থাকবে। বিদ্রোহীরা
মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করলে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তীতে তাদের বিরুদ্ধে
ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসার আজিজার রহমান বলেন, গতকাল রোববার
সারাদিন স্বতঃস্ফূর্তভাবে চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্য প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছে
। বর্তমানে যাচাই-বাছাইয়ের কাজ চলছে যাচাই-বাছাই শেষে তাদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া
হবে। সদর উপজেলায় মোট ৪৪ জন চেয়ারম্যান পদ প্রার্থী, সংরক্ষিত ১১১ ও সাধারণ সদস্য
পদে ৩৯৫ জন মনোনয়ন জমা দিয়েছে।
অপর দিকে রায়গঞ্জ উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের মধ্যে ৪৪জন, সংরক্ষিত ১০৮ সাধারন
৩৮৭জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এর মধ্যে ঘুড়কা ইউনিয়নে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী
মো. জিল্লুর রহমান তালুকদার, বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে ঘুড়কা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ
সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সলঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের সাবেক যুব ও ক্রিড়া বিষয়ক সম্পাদক
কে. এম আহসান হাবীব, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বিএনপি নেতা মো. আবু তালেব খান ও নাজমুল
হুদা মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। এ ছাড়াও সংরক্ষিত ১৩ ও সাধারণ পদে ৪১ জন মনোনয়নপত্র
জমা দিয়েছেন।
ধুবিল ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত মিজানুর রহমান রাসেল, বিদ্রোহী প্রার্থী
হিসেবে ধুবিল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল করিম সরকার ও সলঙ্গা থানা কৃষক লীগের দফতর সম্পাদক সাইফুল ইসলাম,
আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা আব্দুল করিম রেজা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে সলঙ্গা থানা
বিএনপির সদস্য সচিব হাসান ইমাম তালুকদার মনোনয়নপত্র
জমা দিয়েছেন। এ ছাড়াও সংরক্ষিত ১১ ও সাধারন পদে ৪০ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
ধানগড়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত মীর ওবায়দুল্লাহ ও বিদ্রোহী প্রার্থী
হিসেবে রায়গঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ফিরোজ উদ্দিন
মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এ ছাড়াও সংরক্ষিত ১১ ও সাধারণ পদে ৪৩ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
নলকা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবু বকর সিদ্দিক, বিদ্রোহী
প্রার্থী নলকা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুল হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে
নলকা ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক আব্দুল গফুর, সাবেক বিএনপি নেতা আব্দুল জব্বার সরকার,
নলকা ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম-আহ্বায়ক রুহুল আমিন ও
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত শফিকুল ইসলাম মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এ ছাড়াও
সংরক্ষিত ১৩ ও সাধারণ পদে ৪৭ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
পাঙ্গাসী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রফিকুল ইসলাম নান্নু,
আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী হিসেবে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক
সম্পাদক আব্দুস সালাম, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোজাম্মেল হক, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের
সহ-সভাপতি ফজলুর রহমান, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাড. জাহিদুর রহিম, ওয়ার্ড আওয়ামী
লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম, পাঙ্গাসী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক
সম্পাদক শামসুল ইসলাম, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মতিউর রহমান, আওয়ামী লীগ নেতা
আলী আকবর সরকার, জাসদ মনোনীত প্রার্থী খায়রুল ইসলাম, বিএনপি নেতা রফিকুল ইসলাম, জামায়াত
নেতা সালাহ উদ্দিন সেখ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল করিম মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এ ছাড়াও
সংরক্ষিত ১৫ ও সাধারণ পদে ৩৭ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
ধামাইনগর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত রাইসুল হাসান ও ইসলামী আন্দোলন
বাংলাদেশ মনোনীত আব্দুল মজিদ মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এ ছাড়াও সংরক্ষিত ১১ ও সাধারণ
পদে ৩৫ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
সোনাখাড়া ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত আবু হেনা মোস্তফা রিপন ও বিদ্রোহী
হিসেবে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আমজাদ হোসেন সানা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এ ছাড়াও
সংরক্ষিত ১১ ও সাধারণ পদে ৩৬ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
বহ্মগাছা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত গোলাম সরোয়ার লিটন, বিদ্রোহী প্রার্থী
আওয়ামী লীগ নেতা নাসির উদ্দিন আহমেদ, রায়গঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি কামরুল হাসান
সেখ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আবুল কালাম আজাদ মনোনয়নপত্র
জমা দিয়েছেন। এ ছাড়াও সংরক্ষিত ১০ ও সাধারণ পদে ৪৭ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
চান্দাইকোনা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত আব্দুল হান্নান খান, বিদ্রোহী
প্রার্থী হিসেবে চান্দাইকোনা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আজমল আকন্দ, ইসলামী আন্দোলন
বাংলাদেশ মনোনীত জাকারিয়া ইসলাম, স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে রায়গঞ্জ উপজেলা ছাত্রদলের
সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক শেখ, বিএনপি নেতা শাহিনুর ইসলাম খান, মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
এ ছাড়াও সংরক্ষিত ১১ ও সাধারণ পদে ৪৩ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
রায়গঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ হৃদয়
বলেন, বিদ্রোহী প্রার্থীরা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মনোনয়ন প্রত্যাহার না করলে পরবর্তীতে
কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নির্দেশনা মোতাবেক তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ
করা হবে।
রায়গঞ্জ উপজেলা নির্বাচন অফিসার মো. কামরুজ্জামান বলেন, মোট ৪৪ জন
চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মনোনয়ন পূরণ করে জমা দিয়েছে। মনোনয়ন যাচাই-বাছাই শেষে তাদের
মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু ও সুন্দর হয় এ জন্য পর্যাপ্ত
পরিমাণ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে আছে। আশা করছি, ১১ নভেম্বর সুস্থ সুন্দর
পরিবেশে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
দ্বিতীয় ধাপের ইউপি নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র জমা
দেওয়ার শেষ তারিখ ছিল ১৭ অক্টোবর মনোনয়নপত্র বাছাই ২০ অক্টোবর, বাছাইয়ের সিদ্ধান্তের
বিরুদ্ধে আপিল দায়ের ২১ থেকে ২৩ অক্টোবর, আপিল নিষ্পত্তি ২৪ ও ২৫ অক্টোবর, প্রার্থিতা
প্রত্যাহার ২৬ অক্টোবর, প্রতীক বরাদ্দ ২৭ অক্টোবর ও ১১ নভেম্বর ৮৪৮টি ইউনিয়নে ভোটগ্রহণ
অনুষ্ঠিত হবে।
টিআর/এম. জামান