প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ৩, ২০২৩, ০২:০০ এএম
দুই দিন থেকে বাসায় রান্না হচ্ছে না। বাসি ভাত-তরকারি খেতে হচ্ছে। খালি গ্যাস সিলিন্ডার নিয়ে দোকানে দোকানে ঘুরছি। গ্যাসের সিলিন্ডারের দাম চাচ্ছে ১ হাজার ৬৫০ টাকা। অথচ গত মাসেও কিনেছি ১ হাজার ৩০০ টাকায়। এখন আমি ১ হাজার ৬৫০ টাকায় কিনতে রাজি। দোকানদারকে বললাম আমি আপনার দামেই কিনব তবে মেমো দিতে হবে। কিন্তু তিনি এখন আমাকে মেমো দেবেন না, আর আমার কাছে গ্যাস সিলিন্ডারও বিক্রি করবে না। তাই গ্যাস সিলিন্ডার কেনার জন্য ঘুরে বেড়াচ্ছি।’
কয়েকটি এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের দোকানে ঘুরে না পেয়ে এভাবেই ঢাকা পোস্টকে বলছিলেন ঠাকুরগাঁও পৌর শহরের ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহসভাপতি হামিদুর রহমান। তিনি পেশায় একজন ব্যবসায়ী।
এ বিষয়ে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডার বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করলে কেউ কথা বলতে রাজি হননি।
চড়া দাম ও মেমো না দেওয়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে ঠাকুরগাঁও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক শেখ সাদী ঢাকা পোস্টকে বলেন, এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। ভোক্তাদের স্বার্থে আমাদের অভিযান চলমান রয়েছে। নির্ধারিত মূল্যের অধিক দামে কেউ বিক্রি করে থাকলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সাজেদ/