প্রকাশিত: মে ১২, ২০২১, ০৪:১৩ পিএম
পর্যটন
শিল্পের অন্যতম ব্যবসা হয় ঈদে। পর পর তিনবার তারা এ ব্যব্সা থেকে বঞ্চিত।করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ সামাল দিতে গত বছরের দুই ঈদের মতো এবারও
বন্ধ থাকছে পর্যটন কেন্দ্রগুলো।
দেশে পর্যটন
শিল্পের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে যুক্ত ৪০ লাখ মানুষ এখন বেকার বসে আছে।
গোটা শিল্প ৫ হাজার ৭০০ কোটির টাকার ক্ষতির হিসাব গুণছে। ঈদের পরে কখন, কবে পর্যটন শিল্প আবার খুলবে, তা এখনও অনিশ্চিত।
এই অবস্থায় এই শিল্পকে সচল করতে সরকারের সহায়তা চাইছে সংশ্লিষ্টরা।
গত বছরের মার্চে দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ দেখা দিলে লকডাউনের ঘোষণা করে
সরকার। তখন অন্যান্য খাতের মতো পর্যটন কেন্দ্রগুলোও বন্ধ হয়। সংক্রমণ কমতে শুরু
করলে সরকার বিধি-নিষেধ শিথিল করে। এরপর অগাস্টের দিকে স্বাস্থ্যবিধি সংক্রান্ত
বিভিন্ন বিধি-নিষেধ দিয়ে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড একটি ‘এসওপি’ (স্ট্যান্ডার্ড
অপারেটিং প্রসিডিউর) তৈরি করে সেই অনুযায়ী পর্যটন খাত চালু করে।
কিন্তু সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ে গত এপ্রিলে ফের লকডাউন আসে, আবার বন্ধ হয়ে যায় পর্যটন কেন্দ্রগুলো। ঈদের সময়
পর্যটনের রমরমা ব্যবসা হলেও এসময় তা থাকবে বন্ধ।