• ঢাকা মঙ্গলবার
    ২৩ এপ্রিল, ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের উজ্জ্বল নক্ষত্র : নিখিল

প্রকাশিত: জুলাই ২৭, ২০২১, ০৪:৫১ পিএম

সজীব ওয়াজেদ জয় বাংলাদেশের উজ্জ্বল নক্ষত্র : নিখিল

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই মহান নেতার দৌহিত্র ও ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার সজীব ওয়াজেদ জয়কে ‘বাংলাদেশের উজ্জ্বল নক্ষত্র’ বলে মন্তব্য করেছেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিল।

যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক বলেছেন, জাতির পিতা সারা জীবন এদেশের মানুষের জন্য কাজ করে গেছেন, এ জন্য পরিবারের অন্যান্য সদস্যসহ জীবনও দিয়ে গেছেন। শেখ হাসিনা নিজের জীবন বাজি রেখে এই বাংলার মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন। তারই সুযোগ্য সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয় করোনার এই মহামারিতে আমাদের বেঁচে থাকার পথ দেখাচ্ছেন। তাই সজীব ওয়াজেদ জয় একটি ভালোবাসার নাম। 

আজকের এই দিনে আমি দেশবাসীর কাছে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা, তার সুযোগ্য সন্তান সজীব ওয়াজেদ জয় ও যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশের জন্য দোয়া চাই।

মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন। এ উপলক্ষে ২৩, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ, যুবলীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। 

বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মো. মাইনুল হোসেন খান নিখিলের নির্দেশনায় এ মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। মিলাদ ও দোয়া শেষে যুবলীগের উদ্যোগে রাজধানীর মহানগর নাট্যমঞ্চ প্রাঙ্গণে বৃক্ষরোপণ করা হয়।

মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন, একটি কুচক্রীমহল জাতির পিতার পরিবারের সঙ্গে অন্য একটি অশিক্ষিত, দুর্নীতিগ্রস্ত পরিবারের তুলনা করে যা মোটেও শোভনীয় নয়। খুনী জিয়াউর রহমানের পরিবার কোনো মাপকাঠিতেই বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সঙ্গে তুলনীয় হতে পারে না। 

সজীব ওয়াজেদ জয়ের নেতৃত্বে এই করোনার মহা সংকটেও ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনারা ঘরে বসে সরকারি সকল সেবা পাচ্ছেন। অন্যদিকে তারেক রহমান হাওয়া ভবন সৃষ্টি করে এদেশের টাকা লুটে-পুটে খেয়েছে, দেশের অর্থ চুরি করে বিদেশে পাচার করেছে।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. খালেদ শওকত আলী, মো. রফিকুল ইসলাম, মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বিশ্বাস মুতিউর রহমান বাদশা, সুব্রত পাল, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সাইফুর রহমান সোহাগ, মো. জহির উদ্দিন খসরু, মো. মশিউর রহমান চপল, অ্যাড. ড. মো. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দফতর সম্পাদক মো. মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মো. সাদ্দাম হোসেন পাভেল, পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক মো. হারিস মিয়া শেখ সাগর, ধর্মবিষয়ক সম্পাদক মাওলানা খলিলুর রহমান সরদার।

এ ছাড়াও ছিলেন, উপদফতর সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মো. সফেদ আশফাক আকন্দ তুহিন, উপত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মো. আলতাফ হোসেন, উপবিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক মো. রাশেদুল হাসান সুপ্ত, উপতথ্য ও যোগাযোগ (আইটি) সম্পাদক এন আই আহমেদ সৈকত, উপকৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক মোল্লা রওশন জামির রানা, উপধর্মবিষয়ক সম্পাদক হরে কৃষ্ণা বৈদ্য, কার্যনির্বাহী সদস্য প্রফেসর ড. মো. আরশেদ আলী আশিক, আবুল কালাম আজাদ, অ্যাড. কাজী বসির আহমেদ, ইঞ্জিনিয়ার মো. মুক্তার হোসেন চৌধুরী কামাল, অ্যাড. মো. শওকত হায়াত, ইঞ্জিনিয়ার মো. আসাদুল্লাহ তুষার, মানিক লাল ঘোষ, মো. মোবাশ্বার হোসেন সরাজ, এবিএম আরিফ হোসেনসহ কেন্দ্রীয় মহানগর ও বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দ।

এএমকে
আর্কাইভ