• ঢাকা বুধবার
    ০৮ মে, ২০২৪, ২৫ বৈশাখ ১৪৩১

সবাইকে টপকে ফের বর্ষসেরা লেভানডোভস্কি

প্রকাশিত: জানুয়ারি ১৮, ২০২২, ০৪:৩৬ পিএম

সবাইকে টপকে ফের বর্ষসেরা লেভানডোভস্কি

ক্রীড়া ডেস্ক

রোনালদো-মোহাম্মদ সালাহ-লিওনেল মেসির মতো খেলোয়াড়দের টপকে ফিফার বর্ষসেরা নির্বাচিত হয়েছেন বায়ার্ন মিউনিখের পোলিশ স্ট্রাইকার রবার্ট লেভানডোভস্কি। সোমবার (১৭ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে সুইজারল্যান্ডের জুরিখে এই পুরস্কার ঘোষণা করে বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা।

গত মৌসুমে ব্যালন ডিঅর জিতলেও ফিফা বর্ষসেরা পুরস্কার জিততে পারেননি আর্জেন্টাইন মহাতারকা লিওনেল মেসি। সাতবারের ব্যালন ডিঅর জয়ী মেসিকে হারিয়ে টানা দ্বিতীয়বার ফিফার বর্ষসেরা পুরস্কারদ্য বেস্টজিতেন লেভানডোভস্কি

এক নজরে দেখে নিন কে কোন বিভাগে বর্ষসেরা

বর্ষসেরা নারী ফুটবলার : অ্যালেক্সিয়া পুতেয়াস (বার্সেলোনা) বার্সেলোনাকে ট্রেবল জেতানোর পুরস্কার পেলেন পুতেয়াস। তিনি সতীর্থ জেনিফার এর্মোসো চেলসির স্যাম কেরকে টপকে এই পুরস্কার জেতেন।

বর্ষসেরা গোল : এরিক লামেলা (সেভিয়া) আর্সেনালের বিপক্ষে দারুণ গোল করে লামেলা বর্ষসেরা গোল তথা পুসকাস অ্যাওয়ার্ড জেতেন। তখন লামেলা ছিলেন টটেনহ্যামে।

ফিফা স্পেশাল অ্যাওয়ার্ড : ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো (পর্তুগাল) আন্তর্জাতিক ফুটবলে সর্বোচ্চ গোলের রেকর্ড গড়ে রোনালদো জেতেন ফিফা স্পেশাল অ্যাওয়ার্ড। ইরানের ফুটবলার আলী দাইয়ির গড়া ১০৯ গোলের রেকর্ড ভেঙে রোনালদো করেন ১১৫ গোল।

বর্ষসেরা পুরুষ কোচ : টমাস টুখেল (চেলসি) চেলসিকে চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতানোয় বর্ষসেরা পুরুষ কোচ হিসেবে নির্বাচিত হন জার্মান কোচ টুখেল।

বর্ষসেরা নারী কোচ : এমা হায়েস (চেলসি) বার্সেলোনার নারী কোচ লুইস কোর্তেস আর ইংল্যান্ড নারী জাতীয় দলের বর্তমান কোচ সারা উইগম্যানকে টপকে পুরস্কার জিতেছেন তিনি।

বর্ষসেরা পুরুষ গোলরক্ষক : অ্যাডওয়ার্ড মেন্ডি (চেলসি) চ্যাম্পিয়নস লিগ জেতানোয় বড় অবদান মেন্ডির। ১৭ ম্যাচের মধ্যে ১৩ ম্যাচে কোনো গোল হজম করেননি।

বর্ষসেরা নারী গোলরক্ষক : ক্রিস্টিয়ান এন্ডলার।

ফিফা ফেয়ার প্লে : ডেনমার্ক ফুটবল দল এবং মেডিকেল টিম ফিফা ফেয়ার প্লে পুরস্কার জেতে।

বর্ষসেরা ফ্যান পুরস্কার : ডেনমার্ক এবং ফিনল্যান্ডের ভক্তরা। ইউরোতে ডেনমার্কের ফুটবলার এরিকসেন মাঠে অসুস্থ হয়ে পড়লে দুই দেশের ভক্তরা এক হয়ে প্রার্থনা করেন তার সুস্থতার জন্য। এতেই দুই দেশের ভক্তরা বর্ষসেরা ফ্যান পুরস্কার পান।

নূর/এম. জামান

আর্কাইভ