প্রকাশিত: অক্টোবর ১২, ২০২১, ০৬:৩৭ পিএম
নারকেল
তেল : নারকেল তেল যদি দাদের
জায়গাতে লাগানো হয় তাহলে তা
দাদকে সারিয়ে ফেলতে অনেকটাই সাহায্য করে। বিভিন্ন ধরনের
ত্বকের অ্যালার্জিকে সারিয়ে তুলতে নারকেল তেল খুবই প্রয়োজনী।
হলুদ
: দাদ সেরে উঠতে পারে
আরেকটি সহজ উপায়ে। টাটকা
হলুদের পেস্ট বানিয়ে সেইটা দাদের উপরে লাগালে সেইটা
দাদকে সারিয়ে তোলে খুবই জলদি।
আমাদের সবার বাড়িতেই রান্নার
জন্য হলুদ থাকে। সেই
হলুদের পেস্ট যদি দাদে লাগানো
হয় তাহলে দাদ সারিয়ে তুলতে
সেটা অত্যন্ত কার্যকরী।
কর্পূর
: দাদ দূর করার জন্য
দাদের সংক্রামিত শরীরের অংশে কর্পূর লাগিয়ে
রাখতে হবে। বেশ কয়েকদিন
ধরে দাদে কর্পূর লাগানোর
পর আর দাদের কোনো
চিহ্ন পাওয়া যায় না। কিছু
দিনের মধ্যে দাদের দাগটি ও মিলিয়ে যায়
গায়ের রঙের সঙ্গে।
পুদিনা
এবং লেবুর রস : পুদিনা পাতা
বেটে তার একটি পেস্ট
বানিয়ে তার মধ্যে লেবুর
রস মিশিয়ে দাদ সংক্রামিত জায়গায়
ভালো করে লাগাতে হবে।
এ রকম ভাবে কয়েকদিন
মনে করে লাগালেই দাদ
খুব তাড়াতাড়ি উধাও হয়ে যাবে।
রসুন
: রসুনের মধ্যে অ্যান্টি-ফাঙ্গাল গুণ আছে। তার
ফলে রসুন দাদকেও সারিয়ে
তোলে। রসুন খুব সরু
করে কেটে সেটা আমাদের
ত্বকের ওপরে ক’দিন নিয়ম করে
লাগালেই আমরা দাদ থেকে
মুক্তি পেতে পারি অতি
সহজেই।
উচ্ছে
: উচ্ছের পাতা বেটে, তারপর
তার রস বানিয়ে দাদের
অংশে লাগাতে হবে। এই পদ্ধতিটি
ক’দিন নিয়ম করে
মেনে চললেই খুব জলদি আমরা
দাদের সমস্যা থেকে রেহাই পেতে
পারি।
ঘৃতকুমারী
: প্রথমে ঘৃতকুমারীর জেল বের করতে
হবে। তারপর সেই ঘৃতকুমারীর রস
আমাদের দাদের অংশে লাগাতে হবে।
কয়েক দিনের মধ্যে আমরা ফলস্বরূপ দেখতে
পাই যে দাদ একেবারে
সেরে উঠেছে।
এ
তো গেল আমাদের শরীরে
দাদ দেখা দিলে কী
কী ঘরোয়া পদ্ধতিতে তা সারিয়ে তোলা
সম্ভব। আমাদের শরীরে ঘাম এবং ময়েশ্চার
বেশি হলে তা আমাদের
শরীরের ফাঙ্গাল ইনফেকশনের সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে। তাই ঘাম থেকেও
দূরে থাকতে হবে।
তারিক/এম. জামান