প্রকাশিত: জানুয়ারি ৯, ২০২৩, ০৮:৫৮ পিএম
স্ত্রীর অকস্মাৎ স্বর্গারহনের পর থেকে ভীষণ একা হয়ে পরে দিবাকর। ছেলের উপর্যুপরি তাগাদায় তাই কিছু দিনের জন্য মুম্বাই এসেছে। সকালে পুত্র আর পুত্রবধূ দু’জনেই হুড়োহুড়ি করে দুটো মুখে গুজে কাজে বেরিয়ে যায়। তারপর কাজের বউটি আসে। ও চলে গেলে আবার সেই শুধু একাকিত্ব। বিকেলে রোজ কাছের পার্কে হাটতে যায়। সেখানেই কৃষ্ণার সঙ্গে পরিচয়। সুদূর কেরালা থেকে এসেছে ছেলের কাছে। মূলতঃ বাচ্চা মেয়েটিকে ও-ই সারাদিন সামলায়, স্কুল পাঠায়।
হাঁটার পর একই বেঞ্চে বসে নানা কথা হয়। স্বামী মারা যাবার পর একা হাতে কৃষ্ণা বাচ্চাদের মানুষ করেছে। মেয়ের বিয়ে দিয়েছে। আস্তে আস্তে একে অপরের অনেক কথাই ওরা জেনেছে। কৃষ্ণা দিবাকরের জন্য ব্লাডপ্রেসারের আয়ুর্বেদিক ওষুধ এনে দিয়েছে। দিবাকর ওকে ওদের নানা জায়গা ভ্রমণের ফটো এনে দেখিয়েছে ।
সাজেদ/